tag:blogger.com,1999:blog-37218034431877877562024-03-13T10:59:33.037+06:00সেজুতি হোমিও রিসার্চ ইনষ্টিটিউটDr sarup Homeopathy research institute offer safe & effective homeopathic treatment & remedies for skin,sex,diabetics,child, psoriasis, asthma, ... He is doing very well and good health.adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.comBlogger51125tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-31407356334740919442021-04-22T08:32:00.005+06:002021-04-22T08:41:15.442+06:00অ্যালার্জি সারাতে হোমিও মেডিসিন<p>এলার্জি হলো আমাদের ইমিউন সিস্টেম ডিজঅর্ডারেরই আরেক নাম। আমাদের শরীরে কোনো বাহ্যিক পদার্থ প্রবেশ করিলে এবং শরীর তা সহ্য করতে না পারলে যে প্রতিক্রিয়া হয় তাকেই এলার্জি বলা হয়। </p><p>খুব সাধারণ একটা সমস্যা থেকে অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় অনেকসময়৷ জীবনযাপন পদ্ধতি, দূষণ, খাওয়াদাওয়া অ্যালার্জির অন্যতম কারণ৷ একবার শুরু হলে কমে না সহজে৷ অ্যালার্জি শরীরের একটি অ্যাবনর্মাল রিঅ্যাকশন৷অ্যালার্জির উৎস থেকে দূরে থাকা সমস্যা মুক্তির একমাত্র পথ নয়৷ একগাদা ট্যাবলেট খেলেও এ রোগ সারে না৷ </p><p></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEid9ynKozpxsjXTZxjGLTdBZhEh9H-YdMdncM2_Olm4ruAWwM9_hxfOQyzJecnkqN1A8wwvDwqg3x9P0bDaJ1nWRNiLr-AaBhM8gqpdYqSCUQXnMJi6Np3uFkp_6Ep1Gj55bnnAXda2cflH/s800/homeo.jpg" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="445" data-original-width="800" height="223" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEid9ynKozpxsjXTZxjGLTdBZhEh9H-YdMdncM2_Olm4ruAWwM9_hxfOQyzJecnkqN1A8wwvDwqg3x9P0bDaJ1nWRNiLr-AaBhM8gqpdYqSCUQXnMJi6Np3uFkp_6Ep1Gj55bnnAXda2cflH/w400-h223/homeo.jpg" width="400" /></a></div><br /> <p></p><p>তবে হোমিওপ্যাথিতে অ্যালার্জির চিকিৎসা খুবই সফল৷ নিয়মিত ওষুধ খেলেই অ্যালার্জি সম্পূর্ণ সারিয়ে তোলা যায়৷ </p><p>হোমিওপ্যাথিতে অ্যালার্জি মুক্তির কথা জানালেন হোমিওপ্যাথ বিশেষজ্ঞ ডা. এস কে দাস। </p><p> খাবারে অ্যালার্জি: বেশিরভাগ প্রোটিন জাতীয় খাবার, ডিম, চিংড়ি, বেগুন, ওল থেকেই অ্যালার্জি হয়৷ মাংস, ভাজা খাবার খেলেও অ্যালার্জি হয়ে থাকে৷
উপসর্গ: খাবারে অ্যালার্জি থাকলে সেই খাবার খাওয়ার পরেই ব়্যাশ বের হয়৷ ওষুধ থেকে অ্যালার্জিতেও এই সমস্যা হয়৷ দীর্ঘদিন এই ব়্যাশ থাকলে তা থেকে একজিমা হয়ে যেতে পারে৷ অনেক সময় খাবার হজম হয় না৷ ডায়ারিয়া, বমিও হতে পারে৷
[</p><p><b> কখন কোন ওষুধ</b>: ত্বকে ব়্যাশ, বমি, ডায়ারিয়া হলে খেতে হবে Ars.Alb 30৷ দু-তিনদিন ধরে দিনে তিন বার খেতে হবে৷ যেকোনও খাবার থেকেই অ্যালার্জি হলে এই ওষুধ কাজ করে৷ পুরোপুরি ঠিক করতে দীর্ঘ চিকিৎসার প্রয়োজন৷ এক্ষেত্রে খেতে হবে Cal Carb অথবা Thuja৷ </p><p><b>ধুলোয় অ্যালার্জি:</b> হাওয়ায় মিশে থাকা ধুলিকণা, ধূমপান, বিভিন্ন সুগন্ধি, রান্নার গন্ধ, ফুলের রেণু থেকে অ্যালার্জি হয়৷ এক্ষেত্রে অ্যালার্জি হলে ত্বকে ব়্যাশ বের হয়৷ বায়ুদূষণ থেকে অ্যালার্জিক রাইনাইটিস হয়৷ অ্যালার্জিক রাইনাইটিস বৃদ্ধি পেলে ব্রঙ্কাইটিসের আকার নেয়৷ বাচ্চাদের এই সমস্যা বেশি হয়৷ বিশেষ করে যাদের রোগ প্রতিরোধ শক্তি কম হলে ও সিজারিয়ান শিশুর এই সমস্যা সবচেয়ে বেশি হয়৷ </p><p> চিকিৎসা: ফুল বা যে কোনও চড়া গন্ধ থেকে অ্যালার্জি হলে খেতে হবে Sang 30৷ সারাদিনে তিন-চারবার দু’তিন দিন ধরে খেলেই উপকার৷ খাবারের গন্ধ থেকে বমি হলে খান Sep, Colch৷ ধুলো, সিগারেটের ধোঁয়া থেকে অ্যালার্জি হলে খান Poth, House Dust, Blata.o. ৷ সারা জীবনের মতো ডাস্ট অ্যালার্জি থেকে মুক্তি পেতে খেতে হবে Sulph, Tub৷</p><p> <b>ড্রাই এয়ার অ্যালার্জি:</b> গরমকালে লু-এর দাপটে বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জির প্রবণতা বাড়ে৷ সূর্যের রশ্মি থেকে ত্বকে অ্যালার্জি হয়৷ ত্বক পু্ড়ে কালো হয়ে যায়৷ ব়্যাশ বেরয়, ত্বক জ্বালা করে৷ এক্ষেত্রে খান Canth, Sol৷ ঘামাচির সমস্যা থেকে বাঁচতে খান Sygiyz৷ লু লেগে জ্বর হলে সবচেয়ে উপকারি ওষুধ Nat.Carb ও Belladonna৷ </p><p>শীত-বর্ষার অ্যালার্জি: বর্ষার স্যাঁতস্যাতে আবহাওয়ায় বা শীতকালে ঠান্ডা হাওয়া থেকেও অ্যালার্জিক রিঅ্যাকশন হয়৷ এক্ষেত্রে ব়্যাশ, সর্দি, কাশি, জ্বর হয়৷ ঠান্ডা হাওয়া থেকে এমন হলে খেতে হবে Acon৷ বর্ষায় জলীয় আবহাওয়ায় (বৃষ্টিতে ভিজে গেলে, গায়ে ঘাম বসলে) অ্যালার্জি হলে সবচেয়ে উপকারী All.cep, Dul, Rhus.t.৷ </p><p>আরো পড়ুন</p><h4 style="text-align: left;"><span style="color: red;"><span style="color: red;"><a href="https://shikkhabarta.com/" target="_blank">হোমিও চিকিৎসায় ডায়াবেটিস</a></span> </span></h4><p> <a href="https://shikkhabarta.com/" target="_blank"></a>
MSc,DHMS (Dhaka)
Whats wp : +8801911334810</p>adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-42328206769748703442020-12-15T23:34:00.005+06:002020-12-15T23:34:48.442+06:00আপনি কি পুত্র/কন্যা সন্তান চান তাহলে জেনে নিন কি করবেন?<p>ডাঃ এস কে দাসঃ <span style="background-color: white; color: #333333; font-family: Tahoma, Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 13px;">নারীর শরীরে প্রতি মাসে পাঁচ দিনের একটি সময়সীমা থাকে যখন ডিম্বপাত হয়। ডিম্বপাতের তিন দিন আগে থেকে শুরু করে এক দিন পর পর্যন্ত হল গর্ভধারণের জন্য সবচাইতে উপযুক্ত সময়। কারণ ডিম্ব কার্যকরী থাকে মাত্র ২৪ ঘণ্টা, কিন্তু শুক্রাণু নারীর শরীরে পাঁচ দিন পর্যন্ত কার্যকরী থাকতে পারে। এই সময়টাই গর্ভধারণ এর উপযুক্ত সময়।</span></p><p style="background-color: white; border: 0px none; font-family: Tahoma, Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 13px; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px 0px 1em;"><u style="border: 0px none; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;"><b><span style="color: #333333;">এবার দেখব কিভাবে ঠিক করা যেতে পারে সন্তান ছেলে না মেয়ে হবে।</span></b></u></p><p style="background-color: white; border: 0px none; font-family: Tahoma, Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 13px; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px 0px 1em;"><u style="border: 0px none; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;"><b></b></u></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><u style="border: 0px none; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;"><b><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhVKUwY1VI6SJ_QiW71tvFcJIlpHO1QKI8o898YhlnIUGm4uIwU7eKDOEdZp7S-5lw2QEIpzSMYWFNsWOIIpU5FDUiP5j0pMhnjMehuvzvr5gz08s7UTIygtuGHIf0lo6GHl3ABLA4TPMwM/s448/marriage_sex_babies.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="298" data-original-width="448" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhVKUwY1VI6SJ_QiW71tvFcJIlpHO1QKI8o898YhlnIUGm4uIwU7eKDOEdZp7S-5lw2QEIpzSMYWFNsWOIIpU5FDUiP5j0pMhnjMehuvzvr5gz08s7UTIygtuGHIf0lo6GHl3ABLA4TPMwM/s320/marriage_sex_babies.jpg" width="320" /></a></b></u></div><u style="border: 0px none; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;"><b><br /></b><span style="color: #333333;">এজন্য জানতে হবে শুক্রাণুর প্রভাব।আমরা জানি xx হলে মেয়ে আর xy হলে ছেলে সন্তান হয়। মানুষের শুক্রাণু দুই ধরনের ক্রোমোজোম বহন করে; x ক্রোমোজোমধারী শুক্রাণু এবং y ক্রোমোজোমধারী শুক্রাণু। আর ডিম্বাণু তো সবসময় x ক্রোমোজোম ধারীই হয়। সুতরাং x ক্রোমোজোমধারি শুক্রাণু দ্বারা যদি x ক্রোমোজোমধারী ডিম্বানু নিষিক্ত হয়, ফলে জাইগোট xx হওয়ার কারণে সন্তান মেয়ে হবে, আবার Y ক্রোমোজোমধারি শুক্রাণু দ্বারা যদি x ক্রোমোজোমধারী ডিম্বানু নিষিক্ত হয়, ফলে জাইগোট XY হওয়ার কারণে সন্তানটি ছেলে হবে। Y শুক্রাণু তুলনামূলকভাবে অনেক ছোট, কিন্তু তা আবার বেশ দ্রুতগামী। তারা খুব বেশিক্ষণ জীবিত থাকে না। X শুক্রাণু বেশ বড় এবং ধীরগতির, কিন্তু তারা আবার একটু বেশ সময় বাঁচে।</span></u><p></p><p style="background-color: white; border: 0px none; color: #333333; font-family: Tahoma, Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 13px; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px 0px 1em;">ডিম্বপাত আর শুক্রানুর প্রভাব তো জানলেন<u style="border: 0px none; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">। এখন কিভাবে কি করবেন?</u> আপনি চাচ্ছেন ছেলে সন্তান। তাহলে Y ক্রোমোজোমধারী শুক্রানুকে খুব দ্রুত ডিম্বের কাছাকাছি পৌঁছাতে হবে। তাই নারীর যে দিনটিতে ডিম্বপাত হবে সে দিনেই স্বামী স্ত্রী সহবাস করতে হবে। অন্যথায় শুক্রানুটি আর কার্যকরী থাকবে না।</p><p style="background-color: white; border: 0px none; color: #333333; font-family: Tahoma, Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 13px; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px 0px 1em;">আর আপনি যদি মেয়ে সন্তান চান তবে ডিম্বপাত হওয়ার দুই থেকে তিন দিন আগে স্ত্রী সহবাস করতে হবে। ডিম্বপাত হবার আগেই সব Y শুক্রাণু মারা যাবে, ফলে ছেলে সন্তান হবার সম্ভাবনা থাকবেনা। আর তখন X ক্রোমোজোমধারী শুক্রাণুগুলো শুধু বেচে থাকবে। ফলে সন্তানটি হবে ফুটফুটে মেয়ে সন্তান, যেহেতু ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা আর থাকছে না।</p><h3 style="background-color: white; border: 0px none; color: #333333; font-family: Helvetica; font-size: 24px; font-weight: normal; line-height: 1em; list-style: none; margin: 25px 0px 10px; outline: none; padding: 0px;"><strong style="border: 0px none; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;"><a href="https://drsarup.blogspot.com/2019/04/what-is-ovulation.html" rel="noopener noreferrer" style="border: 0px none; color: #444444; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-decoration-line: none; transition: all 0.2s ease-in-out 0s;" target="_blank"><span style="border: 0px none; color: red; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">জেনে নিন ডিম্বপাত কি?</span></a></strong></h3><p style="background-color: white; border: 0px none; color: #333333; font-family: Tahoma, Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 13px; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px 0px 1em;">ডাঃ এস কে দাস</p><p style="background-color: white; border: 0px none; color: #333333; font-family: Tahoma, Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 13px; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px 0px 1em;">এমএসসি,ডিএইচএমএস(ঢাকা)</p><p style="background-color: white; border: 0px none; color: #333333; font-family: Tahoma, Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 13px; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px 0px 1em;">০১৭৯৫৯৯৩২২৪</p><p style="background-color: white; border: 0px none; color: #333333; font-family: Tahoma, Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 13px; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px 0px 1em;">জেনে নিন ডিম্বপাত কি?</p>adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-27099461708245922602019-05-06T23:30:00.003+06:002019-05-06T23:30:59.244+06:00রাতে ঘুমানোর আগে পানি পান করলে কি হয় জানেন ?<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody>
<tr><td style="text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhPEu4uu_HiznK2qZHmt-te4J3mUozlz2y9cGoErvvsNEe9e6YLyaAhDbNkpLDIokthZiQSZF9TTNPh6ySX3N5CHu5GavNUK7HWhRKMkuOaAJegyHjwn24H6waH0O30qKMuih1MnOfybcMu/s1600/%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BF-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8-%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25B2%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25BF-%25E0%25A6%25B9%25E0%25A7%259F-%25E0%25A6%259C%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8.png" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img border="0" data-original-height="264" data-original-width="615" height="171" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhPEu4uu_HiznK2qZHmt-te4J3mUozlz2y9cGoErvvsNEe9e6YLyaAhDbNkpLDIokthZiQSZF9TTNPh6ySX3N5CHu5GavNUK7HWhRKMkuOaAJegyHjwn24H6waH0O30qKMuih1MnOfybcMu/s400/%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BF-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8-%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25B2%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25BF-%25E0%25A6%25B9%25E0%25A7%259F-%25E0%25A6%259C%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8.png" width="400" /></a></td></tr>
<tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">পানি পান করলে কি হয় জানেন ?</td></tr>
</tbody></table>
রাতে ঘুমোতে যাওয়া আগে বেশি নয়, মাত্র এক গ্লাস পানি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা।<br />
<br />
১. মানসিক অবসাদের মতো সমস্যা দূরে থাকে: রাত্রে শুতে যাওয়ার আগে পানি
পান না করলে দেহের ভেতরে এত মাত্রায় পানির ঘাটতি দেখা দেয় যে, যা
ডিপ্রেশনের মতো সমস্যাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে নিয়ে আসে। সেই সঙ্গে যুক্ত হয়
অ্যাংজাইটিও। তাই এমন ঘটনা যাতে না ঘটে তা সুনিশ্চিত করতেই ঘুমতে যাওয়ার
আগে এক গ্লাস পানি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা। প্রসঙ্গত, এমন
অভ্যাস করলে মন-মেজাজ তো চাঙ্গা হয়ে ওঠেই, সেই সঙ্গে ঘুমও বেশ ভল মতই হয়।<br />
২. শরীরের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়: বেশ কিছু স্টাডিতে দেখা গেছে রাত্রিরে
শুতে যাওয়ার আগে কম করে এক গ্লাস পানি পান করলে পেশি এবং জয়েন্টের
কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, সেই সঙ্গে এনার্জি লেভেলও বাড়ে। শুধু
তাই নয়, দেহের ভেতরে পানির ঘাটতি মেটার কারণে গুরুত্বপূর্ণ কিছু হরমোনের
ক্ষরণও ঠিক মতো হতে শুরু হয়। ফলে সার্বিকভাবে শরীর চাঙ্গা হয়ে উঠতে যে সময়
লাগে না।<br />
<a name='more'></a><br />
৩. ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়: বেশ কিছু কেস স্টাডির পর একথা প্রমাণিত
হয়েছে যে, রাত্রে শোওয়ার আগে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেলে ত্বকের শুষ্কতা
দূর হয়। ফিরে আসে আদ্রতা। ফলে স্বাভাবিকভাবেই স্কিন উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। সেই
সঙ্গে বলিরেখাও কমতে শুরু করে।<br />
৪. সারা শরীরে রক্ত চলাচলের উন্নতি ঘটে: রাত্রে শুতে যাওয়ার আগে পানি
খেতে পারলে আরেকটি উপাকার পাওয়া যায় তা হল, সারা শরীরে অক্সিজেন সমৃদ্ধ
রক্তের সরবরাহ বেড়ে যায়। ফলে দেহের ভাইটাল অর্গ্যানদের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি
পায়। সেই সঙ্গে ধমনীতে জমে থাকা বর্জ পদার্থও শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। ফলে
নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়।</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-17333304945210569542019-04-28T20:03:00.002+06:002019-04-28T20:51:35.439+06:00ডিম্বপাত কি? what is ovulation?<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgRqhYGkyvXFF4csQC4bFOkoFXFGgiw4dT6b72AhkKkyAm6kdkD08WWgZWm2Vh0lcY1vgVKLr_X8uJmrJfv2G-0Vtwl47DBRfWDdmvUQw3Ro2p4YG9Z1rSZCkaILOPMGKMcl7fsBhcocfTS/s1600/understanding-ovulations.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="800" data-original-width="800" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgRqhYGkyvXFF4csQC4bFOkoFXFGgiw4dT6b72AhkKkyAm6kdkD08WWgZWm2Vh0lcY1vgVKLr_X8uJmrJfv2G-0Vtwl47DBRfWDdmvUQw3Ro2p4YG9Z1rSZCkaILOPMGKMcl7fsBhcocfTS/s320/understanding-ovulations.jpg" width="320" /></a></div>
গর্ভধারণের জন্য নারীদের শরীরে থাকতে হয় ডিম্বাণু। এই ডিম্বাণু জন্ম থেকেই একটা নির্দিষ্ট পরিমাণে থাকে নারীর শরীরে।এটা সময়ের সাথে সাথে কমে যায়,নতুন করে তৈরি হয় না। অনেকেই এব্যাপারটা জানেন না এবং মনে করেন ডিম্বাণু আবার নতুন করে তৈরিহবে।ঋতুস্রাবের ঠিক ১৪ দিন আগে<br />
ডিম্বপাত হয় এবং এই সময়টায়গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেশি থাকে,<br />
<br />
<br />
ডিম্বপাত (ovulation) হয় তখনই, যখন একটি পরিপক্ব ডিম্বাণু ডিম্বাশয় থেকে
বের হয় এবং ফেলোপিয়ান নালীতে গিয়ে পৌছায়। এবং নিষিক্ত (fertilization)
হওয়ার জন্য অপেক্ষা করে। প্রতিমাসে নারীর দুটি ডিম্বাশয় এর যেকোন একটিতে
একটি ডিম্বানু পরিপক্ব হয়,<br />
<span id="more-359"></span>অতঃপর ফেলোপিয়ান নালী তে পৌছায়। এই ফেলোপিয়ান
নালী তখন ডিম্বাণুকে জরায়ু(uterus) তে পৌছে দেয়। আর আর জরায়ুতে শুক্রানু
আগমন করলে তা ডিম্বানুকে নিষিক্ত করে জাইগোট তৈরী করে। নিষিক্ত হওয়ার
ঘটনাকে গর্ভধারণ বলে।<br />
<br />
<a name='more'></a><br />
আর ডিম্বাশয় থেকে ফেলোপিয়ান নালী তে ডিম্বানুর পতন কে ডিম্বপাত বলে।<br />
যদি শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর নিষেক না ঘটে তবে জরায়ু থেকে রক্তপাত হয়, এবং
রক্তের সাথে অনিষিক্ত ডিম্বাণু ও এন্ডোমেট্রিয়ামের ভগ্নাংশ (জরায়ুর
প্রাচীর) বেরিয়ে আসে। এ ঘটনাকে বলা হয় menstruation বা menstrual cycle বা
পেরিয়ড বা রজঃচক্র।<br />
→প্রতিটি ডিম্বাণু ডিম্বাশয় থেকে বেরিয়ে আসার পর ১২-২৪ ঘন্টা বাচে।<br />
→ প্রতি ডিম্বপাতের সময় একটি মাত্র ডিম্বাণুই বের হয়।<br />
→ ডিম্বপাতের সময় মাঝে মাঝে হালকা/সামান্য ব্লিডিং বা রক্তপাত হয়, যা লাল না হয়ে বাদামী হয়।<br />
→কখোনো কখোনো ডিম্বপাত না হলেও রজঃচক্র হয়। আবার কখোনো রজঃচক্র না হলেও ডিম্বপাত হয়।<br />
→ডিম্বপাতের ৬-১২ দিন পর নিষিক্ত ডিম্বানুর ইমপ্লান্টেশন ঘটে।<br />
মেয়েদের রজঃচক্রেরর সময়সীমা পরিমাপ করা হয় একটি রজঃচক্রের প্রথম দিন হতে
পরবর্তী রজঃচক্রের প্রথম দিন পর্যন্ত, যা ২৮-৩২ দিনের মধ্যে হয়ে থাকে। তবে
কোন কোন নারীর রজঃচক্রেরর সময়সীমা এর চেয়ে অনেক কম বা বেশি হতে পারে।<br />
ডিম্বপাতের সময়টা হিসাব করা হয় রজঃচক্র শুরুর ১১তম দিন থেকে ২১তম দিনের
মধ্যবর্তী যেকোন একদিনকে। তা ডিম্বপাত ১১তম দিনেও হতে পারে অথবা ১২তম দিনেও
হতে পারে কিংবা ১৬তম দিনেও হতে পারে। অর্থাৎ ১১-২১ তম দিনের যেকোন একদিন।
আর এই ১১-২১ তম দিনেরএই সময়সীমাকে বলা হয় fertile time বা উর্বর সময়।
অর্থাৎ এটাই হল সেই যখন যখন নারীদের গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।<br />
<br />
<a href="http://shikkhabarta.com/%e0%a6%86%e0%a6%aa%e0%a6%a8%e0%a6%bf-%e0%a6%95%e0%a6%bf-%e0%a6%aa%e0%a7%81%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be-%e0%a6%b8%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%be/" target="_blank">আপনি কি পুত্র/কন্যা সন্তান চান তাহলে জেনে নিন কি করবেন?</a><br />
<br />
ডাঃ এস কে দাস<br />
এমএসসি,ডিএইচএমএস(ঢাকা)<br />
০১৭৯৫৯৯৩২২৪</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-2104465651821201582019-04-28T15:29:00.001+06:002019-04-28T15:32:45.193+06:00বয়স বাড়লে যৌনাঙ্গের যে পাচটি পরিবর্তন হয়?<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgdwbME-fNckDOYl_UkDtQEpmY5g322koCisDQQ2B6J-o-p-iKei8b-wLiMgN_FF-HKRB5DLgSQXAKXfoA7WIrk1SXmdgEwtpyatCSgoAYvLB_AoRPOQL3j9FX5vlR6TNLdeEiIiaskmxVZ/s1600/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%259F%25E0%25A6%25B8.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="400" data-original-width="600" height="213" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgdwbME-fNckDOYl_UkDtQEpmY5g322koCisDQQ2B6J-o-p-iKei8b-wLiMgN_FF-HKRB5DLgSQXAKXfoA7WIrk1SXmdgEwtpyatCSgoAYvLB_AoRPOQL3j9FX5vlR6TNLdeEiIiaskmxVZ/s320/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%259F%25E0%25A6%25B8.jpg" width="320" /></a></div>
ডা: এস কে দাস: <br />
<b><u>বয়সের সঙ্গে যৌনাঙ্গের এই পাঁচটি পরিবর্তন অনিবার্য। </u></b><br />
<br />
<b>১. টেস্টোস্টেরনের মাত্রা ক্রমশ কমবে</b><br />
পুরুষের বয়স বাড়ার সঙ্গেই টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমতে থাকে। ফলে যৌবনকালের
মতো সহজে পুরুষাঙ্গ দৃঢ় হয় না। জাগাতে অনেক সাধ্যসাধনা করতে হয়। দেখা দেয়
ইরেকটাইল ডিসফাংশানের মতো যৌন সমস্যা। সাধারণত ৪০-এর পর থেকেই যৌনশক্তি
কমতে থাকে। ৭০ বছর পর্যন্ত নানাবিধ পরিবর্তন হতে থাকে। তবে স্ট্রেস থেকে
৪০-এর আগেও অনেকে ইরেকটাইল ডিসফাংশানে ভোগেন।<br />
<b>২. পেনিসের রং বদলায়</b><br />
বয়স বাড়ার সঙ্গেই আমাদের ধমনী শক্ত হতে থাকে। মেডিক্যালের পরিভাষায় যাকে
বলা হয়, অথেরোস্কলেরোসিস। যার দরুন পুরুষাঙ্গে পরিস্রুত রক্তের প্রবাহ কম
হতে থাকে। ফলে পেনিসের রং গাঢ় থেকে ক্রমে হালকা হয়। একই সঙ্গে পেনিসের
গঠনও বদলাতে থাকে। লিঙ্গের মাথার স্বাভাবিক রং-ও বদলায়। মাথায় চুল কমে আসার
মতোই যৌনকেশও পাতলা হতে থাকে।<br />
<br />
<a name='more'></a><br />
<b>৩. শরীরের ওজন বাড়ার সঙ্গেই পেনিস ছোট হবে</b><br />
২০০০-এর মার্চে নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অফ মেডিসিনে প্রকাশিত এক সমীক্ষা
রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, ২৫ থেকে ৪৪ এই বয়সের মধ্যে পুরুষ ও নারী উভয়েরই
ওজন বাড়ে। পুরুষদের ক্ষেত্রে গড়ে ৩.৪% এবং নারীদের গড়ে ৫.২% ওজন বৃদ্ধি
পায়। অর্থাত্ কোনো পুরুষের ওজন যদি ১৬০ পাউন্ড হয়, বছরে ৫ পাউন্ড করে
বেড়ে চলবে। এবং একই ওজনের মেয়েদের ক্ষেত্রে বাড়বে ৮ পাউন্ড। দেখা গেছে
পুরুষের মধ্যদেশ যত স্ফীত হয়, পেনিস সেই হারে গুটিয়ে ছোট হতে থাকে। ওজন
ঝরালে, আবার পেনিস ঠিক হতে থাকে।<br />
<b>৪. বয়ঃবৃদ্ধির সঙ্গে পেনিস ছোট হয়ে যায়</b><br />
এর অন্যতম কারণ হল ধমনীতে জমতে থাকা ফ্যাট। যার জন্য পুরষাঙ্গে রক্তপ্রবাহ
কমে যায়। সেখানে তৈরি হয় অস্থিতিস্থাপক কোলাজেন। ফলে স্বাভাবিক কারণেই
লিঙ্গ সঙ্কুচিত হয়ে যায়।<br />
<b>৫. পুরুষাঙ্গ আগের মতো ‘স্পর্শকাতর’ থাকবে না</b><br />
টেস্টোস্টেরন নার্ভাস টিস্যুকে উত্তেজিত হতে সাহায্য করে। বয়সের সঙ্গে
টেস্টোস্টেরন ক্রমশ কমতে থাকায়, স্বাভাবিক কারণেই পুরুষাঙ্গ আগের মতো
সক্রিয় থাকে না। উত্তেজনা কমে আসে। লিঙ্গ দৃঢ় হতে চায় না। বা হলেও ইরেকশান
ক্ষণস্থায়ী হয় না।<br />
<br /></div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-81096183887314769872019-04-26T12:37:00.000+06:002019-04-26T20:38:35.888+06:00যৌন বিষয়ে কিছু সমস্যা ও সমাধান<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: left;">
<span style="color: red;"><b>ডাঃ এস কে দাসঃ </b></span></div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEii0sPzv3ED2WQrqYBXCRESkdXkXkPABrWlBNhAH0b9Y1p-TqkvhWe-HOGX1G3ZVeK2G9mx-TglNkVaLV324K2BdrTaMGKIrTHl9sdpOF8TOZWdM44P2Z92kIbD1WzOUle5KJGVSeT8r52e/s1600/Flirt-with-a-Guy-Step-1.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="400" data-original-width="600" height="266" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEii0sPzv3ED2WQrqYBXCRESkdXkXkPABrWlBNhAH0b9Y1p-TqkvhWe-HOGX1G3ZVeK2G9mx-TglNkVaLV324K2BdrTaMGKIrTHl9sdpOF8TOZWdM44P2Z92kIbD1WzOUle5KJGVSeT8r52e/s400/Flirt-with-a-Guy-Step-1.jpg" width="400" /></a></div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: left;">
<br /></div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: left;">
<br /></div>
চিকিৎসকের কাছে চিঠি লিখে অনেকেই নানা যৌন বিষয়ে সমাধান জানতে চান। অনেক
সময় এমন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন আসে, যা বাস্তবে কোনো সমস্যাই নয়, নিতান্তই ভুল
ধারণা। এছাড়া কিছু সমস্যা রয়েছে, যা সহজেই সমাধান করা যায়। এ লেখায় রয়েছে
যৌন বিষয়ে কিছু সমস্যা ও সমাধান। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে গার্ডিয়ান।<br />
<b>আমার যৌন আকাঙ্ক্ষা কোথায় গেল এবং তা কিভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব?</b><br />
অনেকেরই নানা কারণে যৌন আকাঙ্ক্ষা একেবারে চলে যেতে পারে। এর পেছনে মানসিক
বা শারীরিক কিংবা উভয় ধরনের কারণই থাকতে পারে। বর্তমানে দেখা যায় ব্যস্ত
নাগরিক জীবনে নানা চাপে অনেকের যৌন আকাঙ্ক্ষা একেবারে চলে যায়। এক্ষেত্রে
উদ্বেগ, মানসিক চাপ, বিষণ্ণতা, বাড়তি কাজের দায়িত্ব, আচরণ ও আবেগগত নানা
সমস্যা দায়ী। অনেকেই যৌনতা বিষয়ে অস্বস্তি, নিরাপত্তার অভাব ইত্যাদি কারণে
উদ্বেগে যৌনতা থেকে দূরে থাকেন।<br />
<a name='more'></a><br />
আশার বিষয় হলো এসব সমস্যার অধিকাংশ ক্ষেতেই চিকিৎসা করে সম্পূর্ণ আরোগ্য
করা যায়। এজন্য যে রোগীর যে বিষয়ে দুর্বলতা, ঘাটতি বা সমস্যা রয়েছে তা
চিহ্নিত করে সমাধান করতে হয়। যেমন কারও যদি কাজের বাড়তি চাপে যৌনাকাঙ্ক্ষা
কমে যায় তাহলে তা কমাতে হবে।<br />
<b>আমার যৌন ইচ্ছা থাকলেও উত্থানে সমস্যা হয়। এর সমাধান কী?</b><br />
যৌনাকাঙ্ক্ষা থাকলেও অনেকের দেহ সেভাবে সাড়া দেয় না। পুরুষের এক্ষেত্রে
যৌনাঙ্গ উত্থানে সমস্যা হয় এবং নারীর যৌনাঙ্গের শুষ্কতা সমস্যা তৈরিসহ নানা
সমস্যা হয়। এ সমস্যা মূলত অতি সাধারণ সমস্যা এবং সহজেই তা দূর করা যায়।
এজন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হয় এবং আরামদায়ক স্থানে যৌনতার জন্য
আগ্রহী হতে হয়। মানসিক চাপ, বাড়তি পরিশ্রম, পুষ্টিকর খাবারের অভাব ইত্যাদি
সমস্যাগুলো দূর করলেও এ সমস্যা চলে যায়। এছাড়া চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কিছু
ওষুধ সেবনেও এ সমস্যা দূর করা যায়। তবে কারও যদি ডায়াবেটিস ও অন্য কোনো
রোগের কারণে এমনটা হয় তাহলে সেজন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রোগটি নিরাময়
করা প্রয়োজন।<br />
<b>দ্রুত স্খলনের কারণে সমস্যায় আছি। এটি কিভাবে সমাধান সম্ভব?</b><br />
অর্গাজমের জন্য কিছুক্ষণ অন্তত যৌনতা করা উচিত। কিন্তু অনেকেই এজন্য
পর্যাপ্ত সময় পান না। তার আগেই বীর্যস্খলন হয়ে যায়। এজন্য পুরুষের ক্ষেত্রে
সমাধান হলো অনুশীলন। কিছুটা অনুশীলন করলেই তা দীর্ঘায়িত করা সম্ভব। এতে
সমস্যার সমাধান না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে
নারীরও সমস্যা হয়। কারণ নারীর যৌনতা অনেকাংশেই সঙ্গীর ওপর নির্ভরশীল। নারীর
জন্য সরাসরি যৌনতা শুরু করা বিব্রতকর। তার আগে কিছু সময় ফোরপ্লের মাধ্যমে
পর্যাপ্ত উত্তেজনা আনা প্রয়োজন। এতে নারীর যৌন সন্তুষ্টি সহজ হয়।<br />
<h3 style="text-align: left;">
আপনার সমস্যা আমাদের ইনবক্সে লিখতে পারেন। </h3>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgEHk7zR9mglwGwGRbgIZSJZsN0M-WEdQHLKYFsIDjDBsuAzZ1Tvf1xtGOE4LPwJUfkhH_rqTdvVMFVIQgI-BE3MHlUs-voYvicC2r47dXaiJn0gYK5-aZrgRWG03sfIu2ODhYJl9Q-l90h/s1600/call.jpg" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="250" data-original-width="250" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgEHk7zR9mglwGwGRbgIZSJZsN0M-WEdQHLKYFsIDjDBsuAzZ1Tvf1xtGOE4LPwJUfkhH_rqTdvVMFVIQgI-BE3MHlUs-voYvicC2r47dXaiJn0gYK5-aZrgRWG03sfIu2ODhYJl9Q-l90h/s320/call.jpg" width="320" /></a></div>
<br />
<br /></div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-8424171839623522942019-04-18T23:25:00.001+06:002019-05-06T23:58:13.403+06:00দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যা এবং এর কারণসমূহ ।<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="content">
<div class="moz-reader-content line-height4" style="display: block;">
<div class="page" id="readability-page-1">
<div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjGZTghazq_Vflr2WSF3jcZoIt8cGbL8zj_DrdRN4AxkdWoOXtcE-lu2FWxiadQ2e0NVGmqfYdEgdFigFhLZOWM4ULliaWs_Hwers9Sxb8rW_UMGQernVvnIUIdf3xCKWJXfnP-u73-wcfb/s1600/3-firstforwomen.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="336" data-original-width="700" height="191" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjGZTghazq_Vflr2WSF3jcZoIt8cGbL8zj_DrdRN4AxkdWoOXtcE-lu2FWxiadQ2e0NVGmqfYdEgdFigFhLZOWM4ULliaWs_Hwers9Sxb8rW_UMGQernVvnIUIdf3xCKWJXfnP-u73-wcfb/s400/3-firstforwomen.jpg" width="400" /></a></div>
<b>বীর্যপাতের সমস্যা-কারণ<br />
</b>বিভিন্ন ব্যক্তির বিভিন্ন কারণে বীর্যপাতের বিভিন্ন রকম সমস্যা
হতে পারে। অনেক সময় শারীরিক বা মানসিক কারণে এই সমস্যাটি হতে পারে। যেমনঃ
যদি কারও কোন শারীরিক সমস্যার কারণে পুরুষাঙ্গ সুদৃঢ় করে রাখতে সমস্যা হয়ে
থাকে, তাহলে তা থেকে তৈরি হওয়া উদ্বেগের কারণে দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে।<br />
<a name='more'></a><br />
<h3>
<b>দ্রুত বীর্যপাত (Premature Ejaculation) </b></h3>
<b>১) প্রাইমারি (আজীবনের) প্রিম্যাচিওর ইজাকুলেশন (Primary (lifelong) premature ejaculation)</b>-এর বিভিন্ন কারণ নিচে উল্লেখ করা হল।<br />
<b>1. কন্ডিশনিং বা অভ্যেস (Conditioning)<br />
</b>অনেক ডাক্তার মনে করেন প্রথম দিকের কিছু যৌন অভিজ্ঞতার কারনে
পরবর্তী কালে সমস্যা হতে পারে। যেমন কোন কিশোর যদি ধরা পড়ার ভয়ে দ্রুত
বীর্যপাত ঘটাতে অভ্যস্ত হয়ে যায় তাহলে পরবর্তী কালে এই অভ্যেস থেকে বেরিয়ে
আসাটা কঠিন হতে পারে।<br />
এই বিষয়গুলোর উপর ভিডিও বা স্বাস্থ্য বিষয়ক ভিডিও দেখতে চাইলে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন <a href="https://www.youtube.com/channel/UCSBiE_i5u5J6CrzGcut1dEA/videos?disable_polymer=1" target="_blank"><b></b></a><br />
<b>2. তীব্র বেদনাদায়ক কোন যৌন অভিজ্ঞতা (Traumatic sexual experiences) </b>কম
বয়সে কোন বেদনাদায়ক যৌন অভিজ্ঞতার স্মৃতি থাকলে সারা জীবন তার প্রভাবে যৌন
বিষয়ক উদ্বেগ এবং দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে। এই অভিজ্ঞতাগুলো হস্তমৈথুনের
সময় ধরা পড়া থেকে শুরু করে যৌন নিগ্রহের শিকার হওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন রকমের
হতে পারে।<br />
<b>3. লালন-পালন </b>যে সব ব্যক্তি কঠোর শাসনের মধ্যে বড় হয়,
যেখানে যৌনতাকে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে (যেমনঃ বিয়েরপর) যথাযথ মনে করা হয়,
তারা সঙ্গমের সময় সহজ বোধ করতে পারেন না বা যৌনক্রিয়া যে কোন পাপ নয় এই বোধ
থেকে মুক্তি পেতে পারেন না।<br />
<br />
<br />
<b>4. জৈবিক কারন (Biological reasons) </b>সম্প্রতি কয়েকটি
গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রাইমারি প্রিম্যাচিওর ইজাকুলেশনের পেছনে জৈবিক কারন
থাকতে পারে। কোন মানুষের পুরুষাঙ্গ দৃঢ় হওয়ার সমস্যার কারনে স্নায়ু
সঙ্কেতের সাধারন প্যাটার্নের পরিবর্তন ঘটলে তাদের পুরুষাঙ্গ অতিরিক্ত
সংবেদনশীল হয়ে পড়ে এবং অল্প উত্তেজনাতেই বীর্যপাত ঘটে।<br />
<b>5. জেনেটিক প্রভাব (Genetic influences) </b>গবেষণায় দেখা
যায় যে সব পুরুষের বাবা, ভাই বা ছেলের দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যা আছে তাদের
দ্রুত বীর্যপাত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তবে জেনেটিক সম্পর্কের ব্যাপারে
নিশ্চিত প্রমাণ পাওয়া যায়নি।<br />
<b>২) সেকেন্ডারি প্রিম্যাচিওর ইজ্যাকুলেশন (Secondary (acquired) premature ejaculation)<br />
</b>যাদের আগে ছিলনা কিন্তু এখন দ্রুত বীর্যপাত ঘটার সমস্যাটি আছে তাদের, এটি শারীরিক বা মানসিক কারণে হতে পারে।<br />
সাধারন শারীরিক কারণগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ<br />
1. ডায়াবেটিস (diabetes)<br />
2. মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস (multiple sclerosis)<br />
3. প্রোস্টেটের অসুখ (prostate disease)<br />
4. উচ্চ রক্তচাপ (high blood pressure)<br />
5. থায়রয়েডের সমস্যা (অতিরিক্ত বা অল্প সচল থায়রয়েড)<br />
6. মাদক সেবন<br />
7. অতিরিক্ত মদ্যপান<br />
8. মদ্যপান করলে ছেলেদেরকে দিনে তিন থেকে চার ইউনিট এবং মেয়েদেরকে দিনে দুই থেকে তিন ইউনিট মদ্যপান করার পরামর্শ দেয়া হয়।<br />
সাধারন মানসিক কারণগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ<br />
1. বিষণ্ণতা (depression)<br />
2. মানসিক চাপ (stress)<br />
3. যৌন বা আবেগের সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোন অমীমাংসিত বিষয়<br />
4. যৌন সক্ষমতার বিষয়ে উদ্বেগ (এটি কোন নতুন সম্পর্ক শুরুর সময় বা আগে কোন যৌন সমস্যা হয়ে থাকলে বেশি দেখা যায়)<br />
<h3>
২. দেরিতে বীর্যপাত (Delayed ejaculation)</h3>
দেরিতে বীর্যপাতের সমস্যাও শারীরিক বা মানসিক কারনে হতে পারে। দেরিতে
বীর্যপাতের মানসিক কারণগুলো দ্রুত বীর্যপাতের কারণগুলোর মতইঃ বেদনাদায়ক
পূর্ব অভিজ্ঞতা, কঠোর শাসনে বড় হওয়া, সম্পর্কের টানাপড়েন, মানসিক চাপ এবং
বিষণ্ণতা।<br />
দেরিতে বীর্যপাতের শারীরিক কারনঃ<br />
1. ডায়াবেটিস (সাধারণত টাইপ-১ ডায়াবেটিস)<br />
2. স্পাইনাল কর্ডে কোন ধরনের আঘাত (spinal cord injuries)<br />
3. মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস (multiple sclerosis)<br />
4. মুত্রাশয় বা প্রস্টেটে সার্জারি<br />
5. বয়স বেড়ে যাওয়া<br />
বেশ কিছু ঔষুধের কারণে দেরিতে বীর্যপাতের সমস্যাটি হয়ঃ<br />
1. সিলেক্টিভ সেরোটোনিন রিআপটেক ইনহিবিটরের মত অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট
(antidepressants, particularly selective serotonin reuptake inhibitors
(SSRIs))<br />
2. উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ, যেমনঃ বেটা ব্লকার (beta-blockers)<br />
3. সাইকোসিসের চিকিৎসায় ব্যবহৃত অ্যান্টিসাইকোটিকস (antipsychotics)<br />
4. মাংসপেশি শিথিল করার ওষুধ muscle relaxants,<br />
5. শক্তিশালী বেদনানাশক, যেমনঃ মেথাডন (methadone; এটি হেরোইনে আসক্তদের চিকিৎসার জন্যও ব্যবহৃত হয়)<br />
<h3>
<b>৩. উল্টো দিকে বীর্যপাত (Retrograde ejaculation) </b></h3>
মূত্রাশয় যেখানে ইউরেথ্রার সাথে যুক্ত থাকে তার চারপাশের স্নায়ু বা পেশি
ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে উল্টো দিকে বীর্যপাত ঘটার সমস্যাটি হতে পারে.
বীর্যপাতের সময় অণ্ডকোষ থেকে বীর্য বের করে ইউরেথ্রা (urethra; এটি দিয়ে
প্রস্রাব ও বীর্য বাহিত হয়) দিয়ে ঠেলে ফেলা হয়। এটি আপনার মূত্রাশয়ের মুখের
চারপাশের পেশি, যেটি অর্গাজম ঘটার সময় শক্ত হয়ে বন্ধ হয়ে থাকে, তার কারণে
মূত্রাশয়ে প্রবেশ করতে পারেনা। তবে এই পেশি বা স্নায়ুগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হলে
মূত্রাশয়ের মুখ বন্ধ হতে পারে না, যার কারনে বীর্য বাইরে বেরিয়ে আসার
পরিবর্তে ইউরেথ্রা দিয়ে মূত্রাশয়ে চলে যায়। প্রস্টেট গ্রন্থি বা মূত্রাশয়ের
সার্জারি উল্টো দিকে বীর্যপাতের প্রধান কারণ। এর অন্যান্য কারণগুলোর মধ্যে
রয়েছে ডায়াবেটিস, মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস, এবং আলফা ব্লকার নামের এক ধরনের
ওষুধ, যেটি উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।<br />
সূত্র: ইন্টারনেট</div>
</div>
</div>
</div>
</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-33665011592124815052019-04-18T23:12:00.002+06:002019-05-06T23:59:15.415+06:00নিয়মিত খেজুর খেলে আপনি যে উপকার পাবেন। <div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
খেজুরের ১৫টি ঔষধি গুণ- মরুঅঞ্চলের ফল খেজুর। পুষ্টিমানে যেমন এটি
সমৃদ্ধ, তেমনি এর রয়েছে অসাধারণ কিছু ঔষধিগুণ। চিকিৎসাবিজ্ঞানে বলা হয়েছে,
সারা বছর খেজুর খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়া, এই ফলটিতে
রয়েছে প্রাণঘাতী রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা। তাই বলা হয়, দিনে ৫টি করে খেজুর
খাওয়ার অভ্যাস রাখা উচিত। তাহলে হাজারো ধরনের শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি
পাওয়া সম্ভব। তবে আর দেরি না করে চলুন জেনে নেই খেজুরের কিছু ঔষধি গুণাগুণ
সম্পর্কে।<img src="https://i.imgur.com/jISlqNe.jpg" /><br />
<b>১.</b> রুচি বাড়াতে খেজুরের কোন তুলনা হয় না। অনেক শিশুরা তেমন একটা খেতে চায় না, তাদেরকে নিয়মিত খেজুর খেতে দিলে রুচি ফিরে আসবে।<br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj95ALjM7tPAhDfhNXEymCDS_Us0qpBZIZRQLkLnOdBZvPrpXHiZNqB-1wleo_83JiuoBfjjO8ANNNQPOeLsSYgDtSIVOrZUu8KIht0V-LW5r7RazhMO2a51Hjm3cXbtRTNtEw9sVJkY1sa/s1600/Khajur.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="336" data-original-width="700" height="190" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj95ALjM7tPAhDfhNXEymCDS_Us0qpBZIZRQLkLnOdBZvPrpXHiZNqB-1wleo_83JiuoBfjjO8ANNNQPOeLsSYgDtSIVOrZUu8KIht0V-LW5r7RazhMO2a51Hjm3cXbtRTNtEw9sVJkY1sa/s400/Khajur.png" width="400" /></a></div>
<br />
<b>২.</b> তুলনামূলকভাবে শক্ত খেজুরকে জলে ভিজিয়ে (সারা রাত)
সেই জল খালি পেটে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। তাজা খেজুর নরম এবং মাংসল যা
সহজেই হজম হয়।<br />
<a name='more'></a><img src="https://i.imgur.com/jISlqNe.jpg" /><br />
এই বিষয়গুলোর উপর ভিডিও বা স্বাস্থ্য বিষয়ক ভিডিও দেখতে চাইলে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন <br />
<b>৩.</b> হৃদপিণ্ডের সমস্যা দূর করতে প্রতিদিন খেজুর খাওয়া
অত্যন্ত জরুরী। গবেষণায় দেখা যায়, পুরোরাত খেজুর জলে ভিজিয়ে সকালে পিষে
খাওয়ার অভ্যাস হার্টের রোগীর সুস্থতায় কাজ করে।<br />
<b>৪.</b> ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ এই ফল দৃষ্টিশক্তির জন্য
গুরুত্বপূর্ণ। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল বিদ্যমান থাকায়
অনেক রোগ নিরাময় করা সম্ভব। সাথে সাথে আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় চাহিদা
মেটাতে সহায়তা করে।<br />
<b>৫.</b> খুব দুর্বল লাগছে অথবা দেহে এনার্জির অভাব হচ্ছে?
তাহলে ঝটপট খেয়ে নিন খেজুর। তাৎক্ষণিকভাবে দেহে এনার্জি সরবরাহের ক্ষেত্রে
খেজুরের তুলনা নেই।<br />
<b>৬.</b> খেজুর বিভিন্ন ক্যান্সার থেকে শরীরকে সুস্থ রাখতে
অনেক ভূমিকা পালন করে থাকে। যেমন খেজুর লাংস ও ক্যাভিটি ক্যান্সার থেকে
শরীরকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।<br />
<br />
<b>৭.</b> খেজুরের মধ্যে রয়েছে স্যলুবল এবং ইনস্যলুবল ফাইবার ও
বিভিন্ন ধরণের অ্যামিনো অ্যাসিড যা সহজে খাবার হজমে সহায়তা করে। এতে করে
খাবার হজম সংক্রান্ত সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।<br />
<b>৮.</b> খেজুরে আছে ডায়েটরই ফাইবার যা কলেস্টোরল থেকে মুক্তি দেয়। ফলে ওজন বেশি বাড়ে না, সঠিক ওজনে দেহকে সুন্দর রাখা যায়।<br />
<b>৯.</b> মুখের অর্ধাঙ্গ রোগ, পক্ষঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারী। খেজুর বিচিত্র রোগ নিরাময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে।<br />
<b>১০.</b> গবেষণায় দেখা যায়, প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস
আমাদের দেহের ইন্টেস্টাইনের ভেতর স্বাস্থ্যের জন্য ভালো প্যাথলজিক্যাল
অর্গানিজমের উৎপাদন বৃদ্ধি করে যা ইন্টেস্টাইনের নানা সমস্যা দূর করে।<br />
<b>১১.</b> রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। পক্ষঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য খেজুর খুবই উপকারী।<br />
<b>১২.</b> খেজুরের চূর্ণ মাজন হিসেবে ব্যবহার করলে দাঁত পরিষ্কার হয়।<br />
<b>১৩.</b> পেটের ভেতরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্যানসারের
বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে খেজুর। এছাড়াও মুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধেও এই ফল বেশ
কার্যকরী। গবেষণায় দেখা যায়, অ্যাবডোমিনাল ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করার
ক্ষমতা রয়েছে খেজুরের।<br />
<b>১৪.</b> খেজুর দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়ক। প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস রাতকানা রোগ ভালো করতেও সাহায্য করে থাকে।<br />
<b>১৫.</b> খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। প্রতিদিন খেজুর
খাওয়ার অভ্যাস দেহের আয়রনের অভাব পূরণ করে এবং রক্তস্বল্পতা রোগের হাত
থেকে রক্ষা করে।<br />
যাদের এই রক্তস্বল্পতার সমস্যা রয়েছে তাদের প্রতিদিন খেজুর খাওর অভ্যাস
করা উচিত। কারণ, রক্তস্বল্পতা ও শরীরের ক্ষয়রোধ করতে খেজুরের রয়েছে বিশেষ
গুণ।</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-51765416568284196452018-03-18T14:53:00.002+06:002019-04-28T15:35:59.830+06:00স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে কি হয় জানেন?<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiA0aTKOdk2UIHc9DTmIY-fK43b1ftqqTz073uaQTBwtIM6TGuG55fNikJsLT4jAuwoNlrESsn0PvFzkKs10YNSfj_8HpVloWAI5ET9WDqd5ETEvvnRlbsQ0QRkOTLyHwQB8CKe2-uUBaTf/s1600/couple.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="450" data-original-width="725" height="246" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiA0aTKOdk2UIHc9DTmIY-fK43b1ftqqTz073uaQTBwtIM6TGuG55fNikJsLT4jAuwoNlrESsn0PvFzkKs10YNSfj_8HpVloWAI5ET9WDqd5ETEvvnRlbsQ0QRkOTLyHwQB8CKe2-uUBaTf/s400/couple.jpg" width="400" /></a></div>
ডাঃ এস কে দাস: সমাজে বিয়ে করার মাধ্যমে সামাজিক বন্ধন গড়ে ওঠে। এরপর ভবিষ্যৎ প্রজন্ম
নিয়ে ভাবাভাবি শুরু। বিয়ের আগে আমরা পরিবার, আত্মীয়-স্বজন এসমস্ত সকল বিষয়ে
যাবতীয় খোঁজ খবর নিয়ে থাকি। কিন্তু, সবচেয়ে প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ
ব্যাপার হলো স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ সংক্রান্ত ব্যাপারটি ।যেটা সব
থেকে আগে জানা দরকার। কিন্তু আমরা অধিকাংশ মানুষই এই বিষয় টার দিকে কোন
ধরনের নজর দেই না।তাই আমাদের আজগের আলোচনার মূল বিষয় এটি।<br />
<b>চলুন জেনে নেই এবং আমাদের ভুল গুলো সুদ্রে নেই।</b><br />
স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে কোনো সমস্যা হয় কি? অনেকের মধ্যে
এমন অজানা একটি প্রশ্ন জাগে। যা নিয়ে তারা অযথা দুশ্চিন্তা করে থাকেন।
কিন্তু চিকিৎসকদের মতে, ‘এতে কোনো সমস্যাই হয় না।’<br />
গোটা পৃথিবীতে রক্তের গ্রুপ ৩৬ শতাংশ ‘ও’ গ্রুপ, ২৮ শতাংশ ‘এ’ গ্রুপ, ২০
শতাংশ ‘বি’ গ্রুপ। কিন্তু এশিয়াতে প্রায় ৪৬ ভাগ মানুষের রক্তের গ্রুপ ‘বি।
এশিয়ায় নেগেটিভ ব্লাড গ্রুপ ৫ শতাংশ, সেখানে ইউরোপ আমেরিকাতে প্রায় ১৫
শতাংশ।<br />
<a name='more'></a><br />
যেখানে উপমহাদেশে সিংহভাগ মানুষের রক্তের গ্রুপ ‘বি’। সেখানে
স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপের মিল হবে সেটাই স্বাভাবিক। এতে কোনো সমস্যা
হয় না।<br />
কিন্তু, যদি স্ত্রীর নেগেটিভ রক্তের গ্রুপ থাকে এবং স্বামীর পজিটিভ
গ্রুপ থাকে তাহলে সমস্যা হয়ে থাকে। যাকে জয Rh Isoimmunization বলে। সেটারও
সহজ চিকিৎসা বা টিকা আছে। অনেকের ভ্রান্ত ধারণা- বাবা মায়ের রক্তের গ্রুপ
এক হলে বাচ্চার থ্যালাসেমিয়া হয়। এটাও সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। কারণ,
থ্যালাসেমিয়া রোগ ক্রোমোজোম এবনরমালিটি থেকে হয়।<br />
রক্তের যে সকল গ্রুপ রয়েছে তা হলো: এ পজেটিভ, এ নেগেটিভ, বি পজেটিভ, বি নেগেটিভ, এবি পজেটিভ, এবি নেগেটিভ, ও পজেটিভ এবং ও নেগেটিভ।<br />
<b>স্বামীর রক্তের গ্রুপ স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ সন্তানের অবস্থান:</b><br />
পজিটিভ(+) পজেটিভ(+) সুস্থ সন্তান<br />
নেগেটিভ (-) নেগেটিভ (-) সুস্থ সন্তান<br />
নেগেটিভ (-) পজেটিভ (+) সুস্থ সন্তান<br />
পজিটিভ (+) নেগেটিভ (-) প্রথম সন্তান সুস্থ, দ্বিতীয় থেকে সমস্যা<br />
উল্লেখ্য, প্রধানত রক্তের গ্রুপকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একটা হলো এবিও
পদ্ধতি (এ, বি, এবি এবং ও) অন্যটা আরএইচ ফ্যাক্টর (আরএইচ পজেটিভ এবং আরএইচ
নেগেটিভ)। এ রেসাস ফ্যাক্টরই ঠিক করে দেয় ব্লাড গ্রুপ পজেটিভ হবে না
নেগেটিভ হবে।</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-82567833952546658212017-09-19T13:45:00.002+06:002017-09-19T13:45:59.468+06:00কীভাবে বুঝবেন আপনার রক্তচাপ বেড়েছে<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEglalxZq91XdCvbY18xPttigEALiriUziWDhYDAF-Dx3RnxoibUtentnje-t9dkqFdAhFQ77_fjychUf3aurRR4fKt_7Rvb3OD21m-2iUlqmfszaa6vVAKaJWTFqoLWKHDot6Hp-daJAlEI/s1600/hyper.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="377" data-original-width="550" height="219" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEglalxZq91XdCvbY18xPttigEALiriUziWDhYDAF-Dx3RnxoibUtentnje-t9dkqFdAhFQ77_fjychUf3aurRR4fKt_7Rvb3OD21m-2iUlqmfszaa6vVAKaJWTFqoLWKHDot6Hp-daJAlEI/s320/hyper.jpg" width="320" /></a></div>
ডা: এস কে দাস: <br /> বহু মানুষ উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন। কারও কারও
ক্ষেত্রে প্রথম থেকেই বুঝতে না পারার জন্য রক্তচাপের পরিমান অতিরিক্ত
বেড়ে যায়। সঠিক সময়ে চিকিত্সকের কাছে না গেলে তা ভয়ঙ্কর হতে পারে। তাই
উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণগুলো জেনে রাখা খুব দরকার। যদিও উচ্চ রক্তচাপের তেমন
কোনও লক্ষণ বোঝা যায় না। একে তাই সাইলেন্ট কিলার ও বল<span class="text_exposed_show">া
হয়। যতক্ষণ না পর্যন্ত মাপা হচ্ছে, ততক্ষণ বেশিরভাগ মানুষ বুঝতেই পারেন না
যে, তাঁর রক্তচাপবেড়েছে। তাও যে যে লক্ষণগুলি শরীরে অনুভব করলেই
চিকিত্সকের কাছে যাওয়া দরকার সেগুলো জেনে নিন-</span><br />
<a name='more'></a><br />
<div class="text_exposed_show">
১) মাথার যন্ত্রণা।<br />
২) চোখে ঝাপসা দেখা।<br />
৩) বমি এবং মাথা ঘোরা।<br />
৪) বুকে ব্যথা এবং শ্বাস নিতে সমস্যা।<br />
যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা ফ্রি হোমিও চিকিৎসা নিন এবং উচ্চ রক্তচাপ কমান। নিশ্চিত আপনি উচ্চ রক্তচাপ থেকে মুক্ত হবেন। <br /> ডাঃ এস কে দাস<br /> এমএসসি,ডিএইচএম এস(ঢাকা)<br /> ০১৮১১৮৯৮০৬১</div>
</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-60002497098997088392017-09-19T13:28:00.003+06:002017-09-19T13:28:58.919+06:00সোরিয়াসিস(psoriasis) রোগের চিকিৎসা সফলতা অর্জন<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg95pVrjUM34dSWSy0gj7JwD58cYofhDDu1ulTB3BKcMKjXozWBG_K_7yPGkxulT3WQw619wznRuWF_8S3fOA-J_Kupp5qEQR6bcS2xi-j7xcpzFnKjPOUCmzSYpRGSGkDrmdpF7PxPtPAq/s1600/psoriasis-vulgaris-remedy.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="300" data-original-width="432" height="222" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg95pVrjUM34dSWSy0gj7JwD58cYofhDDu1ulTB3BKcMKjXozWBG_K_7yPGkxulT3WQw619wznRuWF_8S3fOA-J_Kupp5qEQR6bcS2xi-j7xcpzFnKjPOUCmzSYpRGSGkDrmdpF7PxPtPAq/s320/psoriasis-vulgaris-remedy.jpg" width="320" /></a></div>
<br />
সোরিয়াসিস বা Psoriasis ত্বকের একটি প্রদাহজনিত রোগ। জনসংখ্যার ২-৪% এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। <br />
নারী-পুরুষ নির্বিশেষে যে কোনো বয়সী এ রোগে আক্তান্ত হতে পারেন। তবে
তিরিশোর্ধ্ব ব্যক্তিরা বেশি আক্রান্ত হন। তবে, এটি কোনো সংক্রামক রোগ নয়।
কাজেই সংস্পর্শের মাধ্যমে ছড়ায় না।
কিভাবে হয় : সাধারণত আমাদের ত্বকের কোষসমূহ একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে
নির্দিষ্ট সময় পর পর ঝরে যায় এবং নতুন কোষ তৈরি হয়। প্রক্রিয়াটি খুবই
সমন্বিতভাবে হয়ে থাকে বিধায় স্বাভাবিকভাবে বোঝা যায় না। সোরিয়াসিস রোগে
ত্বকের ইপিডারমিস এ অবস্থিত কোষসমূহ খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং ত্বকের উপরে
এক ধরনের প্লাক তৈরি করে। লক্ষণ অনুযায়ী এ রোগ কয়েক ধরনের হতে পারে। <br />
লক্ষণ কি : আক্রান্ত অংশে রুপালি সাদা আঁশ দ্বারা আবৃত, উজ্জ্বল লালচে
বর্ণের প্লাক বা ক্ষত দেখা যায়। সাধারণত মৃদু চুলকানি অনুভূত হতে পারে। এ
রোগের কয়েকটি ধরন রয়েছে। ধরন অনুযায়ী তারতম্য হতে পারে। <br />
<a name='more'></a><br />
কোন অংশ আক্রান্ত হয় : সাধারণত কনুই, হাঁটু, মাথা, হাত ও পায়ের নখ
আক্রান্ত হয়। তবে ধরন ভেদে বিভিন্ন অংশ এমনকি পুরো শরীর আক্রান্ত হতে
পারে। <br />
কি কারণে হয় : আক্রান্তদের এক তৃতীয়াংশের মধ্যে বংশগত কারণ পাওয়া যায়। এ
ছাড়া বাকিদের নির্দিষ্ট কোনো কারণ নির্ণয় করা যায় না। তবে কিছু বিশেষ
ক্ষেত্রে দ্রুত ছড়াতে পারে। যেমন কোনো ধরনের সংক্রমণ, ত্বকে আঘাতজনিত
কারনে, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, আবহাওয়াজনিত কারণ যেমন শীতে বেড়ে যেতে পারে
আবার কিছু ওষুধ সেবনের কারণেও দ্রুত ছড়াতে পারে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতার সঙ্গে এ রোগের সম্পর্ক রয়েছে বলে অনেকে মনে করেন। <br />
জটিলতা : আক্রান্তদের মধ্যে ৩০-৩৫% আরথ্রাইটিস বা হাড়-জোড়ার প্রদাহে ভুগে
থাকেন। শরীরের বেশির ভাগ অংশ এ রোগের কারণে প্রদাহ ছড়িয়ে পড়লে অনেক সময়
মৃত্যুঝুঁকিও দেখা দিতে পারে। আক্রান্তরা সামাজিকভাবে গুটিয়ে ফেলতে চান
এবং বিষণ্নতায় ভোগেন। <br />
চিকিৎসা : রোগের ধরন অনুযায়ী চিকিৎসা দেওয়া হয়ে থাকে, অল্প অংশ আক্রান্ত
হলে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ ক্রিম, লোশন, জেল ইত্যাদি রূপে ব্যবহারের জন্য
দেওয়া হয়ে থাকে। অনেক বেশি অংশে ছড়িয়ে পড়লে মুখে খাবার ওষুধ,
আল্ট্রা-ভায়োলেট-রে, পুভা থেরাপির মাধ্যমে চিকিৎসা দেওয়া হয়। মনে রাখবেন,
ত্বকের অন্য রোগেও সোরিয়াসিসের মতো প্লাক দেখা দিতে পারে। এ রোগ কখনো
পুরোপুরি ভালো হয় না বা জীবনহানির কারণও হয় না। তবে নিয়মিত চিকিৎসা
গ্রহণের মাধ্যমে একে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। করা যায় সুস্থ স্বাভাবিক জীবন
যাপন। <br />
<span class="text_exposed_show"></span><br />
<br />
<br />
<div class="text_exposed_show">
এ সকল ক্ষেত্রে সঠিক হোমিও চিকিৎসা করালে রোগ নিরাময় হবার সম্ভাবনা ৯০%। <br />
সেজুতি হোমিও হল এক্ষেত্রে একাধিক সোরিয়াসিস রোগির চিকিৎসা করে সফলতা অর্জন করেছে।</div>
<div class="text_exposed_show">
<br />
ডা: এস কে দাস<br />
এম এসসি, ডিএইচএমএস<br />
০১৮১১৮৯৮০৬১</div>
</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-17420871412132621782017-09-19T13:01:00.001+06:002017-09-19T13:09:32.195+06:00ফ্রি ঔষধ সেবন করে ডায়াবেটিকস থেকে চিরতরে মুক্ত হন।<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg6gA4LYLG_jwwaGnWfsZOQQJYNEy0J1b3V3xKCVoke5tYs_vNIjMRn1ESyYu6GUMsufKFY0d4z6wKONcoUImIWOKn73psE9uSMJxpD_KyypmQA8X7BBilclBcEQ7irxMouAc45Rx_QAfOf/s1600/%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25BE%25E0%25A7%259F%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25B8.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="365" data-original-width="376" height="310" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg6gA4LYLG_jwwaGnWfsZOQQJYNEy0J1b3V3xKCVoke5tYs_vNIjMRn1ESyYu6GUMsufKFY0d4z6wKONcoUImIWOKn73psE9uSMJxpD_KyypmQA8X7BBilclBcEQ7irxMouAc45Rx_QAfOf/s320/%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25BE%25E0%25A7%259F%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25B8.jpg" width="320" /></a></div>
ডাঃ এস কে দাস: ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ নিমূর্ল করার জন্ আমার এই ফরমূলাটি
অনুসরন করলে শতকরা ৯৫ ভাগ ডায়াবেটিস রোগী পু্রোপুরি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন
করতে পারবে বলে আমি আশাবাদী।<br />
ডায়াবেটিস হলো এমন এক শারীরিক অবস্থা যখন রক্তে সুগারের মাত্রা বেশী
থাকে- হয় প্যানক্রিয়াস যথেষ্ট পরিমাণ ইনসুলিন উৎপন্ন করতে পারে না অথবা
কোষগুলো উৎপাদিত ইনসুলিনে কোন প্রতিক্রিয়া দেখায় না। আর এই হাই সুগারের
কারণেই দেখা যায় ডায়াবেটিস এর চিরচেনা লক্ষণ-বারংবার মূত্রবেগ, ক্ষুধার এবং
তৃষ্ণার আধিক্য। ডায়াবেটিস মূলত তিন ধরনের হয়ে থাকেঃ<br />
*টাইপ ১ ডায়াবেটিসঃ শরীর যখন প্রয়োজনীয় ইনসুলিন উৎপাদন করতে পারে না তখন তাকে টাইপ ১ ডায়াবেটিস বলে।<br />
*টাইপ ২ ডায়াবেটিসঃ আর শরীর যখন উৎপাদিত ইনসুলিন ব্যবহার করতে পারে না তখন তাকে টাইপ ২ ডায়াবেটিস বলে।<br />
<a name='more'></a><br />
*আর যখন কোন গর্ভবতী নারীর পূর্বের কোন ডায়াবেটিসের ইতিহাস না থাকা
সত্ত্বেও গর্ভকালীন সময় হঠাৎ সুগার বেড়ে যায় তখন তাকে গেস্টেশনাল ডায়াবেটিস
বলে।<br />
*ফসফরাস: টিউবারকুলিনিক রোগী, লম্বা, নার্ভাস বা দুর্বল চিত্ত । প্রচন্ড
বিষণ্ন এবং স্ট্রেসড। ডায়াবেটিক রোগীর কিডনী আর লিভারের জন্য এই ঔষধ
কার্যকর।<br />
*সিজিজিয়াম জাম্বো: শর্করাযুক্ত মূত্র অধিক পরিমাণে ও বার বার হয়। প্রবল
তৃষ্ণা, দুর্বলতা বোধ। শরীর ক্রমশ কৃশ হয়। ডায়াবেটিসের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ
হিসেবে বিবেচনা করা হয়।<br />
*ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম: ক্ষুধা তৃষ্ণার মাত্রা বেড়ে যায়। প্রচুর পরিমাণে
খাওয়া সত্ত্বেও শরীর ক্রমশ কৃশ ও দুর্বল হতে থাকে। পেট ফাঁপে।<br />
*অ্যাব্রোমা অগস্টা: এই ঔষধের মূল লক্ষণ হলো শর্করাযুক্ত বহুমূত্র, অধিক
পরিমাণে ও বার বার প্রস্রাব। প্রস্রাব কখনো ঘোলা আবার কখনো স্বচ্ছ, আঁশটে
গন্ধ, মূত্র ধারণে অক্ষমতা, কখনো অসাড়ে প্রস্রাব হয়। প্রস্রাবের পরেই
পিপাসা। মুখ শুকিয়ে আসে। ক্রমশ দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, অনিদ্রা, কোষ্ঠবদ্ধতা,
খিটখটে মেজাজ-এসবের প্রকোপও দেখা যায়।<br />
*অ্যাসিড অ্যাসিটিকাম: গায়ের ত্বক ফ্যাকাশে দেখায়। প্রবল পিপাসা, গায়ে জ্বালা আর অস্থিরতা।<br />
*ল্যাকট্রিক অ্যাডিস: শর্করাযুক্ত প্রস্রাব, অধিক পরিমাণে ও ঘন ঘন হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য। পায়ে দুর্গন্ধবিহীন ঘাম হয়।<br />
*ক্রিয়োজোট: শর্করাযুক্ত প্রস্রাব খুব ঘন ঘন অধিক পরিমাণে হয়। রাতে বৃদ্ধি, প্রস্রাবের বেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।<br />
*এসিড ফসঃ স্নায়বিক দুর্বলতা, প্রবল পিপাসা,শরীর ক্রমশ কৃশ ও দুর্বল হয়। ঘন ও সাদা প্রস্রাবের ক্ষেত্রে এসিড ফস খুবই উপকারী।<br />
*হিলোনিয়াস ডায়োঃ শর্করাহীন স্বচ্ছ পানির মত প্রচুর প্রস্রাব, ঘুম ঘুম ভাব, বৃক্ক প্রদেশে ব্যথা।<br />
*অ্যানাথিরামঃ পিপাসা ও দুর্বলতাসহ অধিক পরিমাণে প্রস্রাব, সবসময় মনে হয় প্রস্রাব হবে।<br />
এছাড়াও লক্ষণভেদে সিকেলি, নেট্রাম মিউর, আর্জেন্টাম মেট, কস্টিকাম,
পালসেটিলা, নেট্রাম সালফ, আর্সেনিক এলবাম, অপিয়াম এসব হোমিওপ্যাথিক ঔষধ
ব্যবহৃত হয়ে থাকে।<br />
<h4>
এছাড়া আমার গবেষনায় ১১টি নিয়মিত সেবন করলে ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রন করা যায়।</h4>
<h4>
প্রতিটি ঔষধ আপনি প্রতিবার মাত্র এক সপ্তাহ করে খাবেন।</h4>
ফ্রি ঔষধ নিতে কিংবা<br />
আরও বিস্তারিত জানতে সরাসরি যোগাযোগ করুন<br />
ডাঃ এস কে দাস<br />
ডিএইচএমএস(ঢাকা)<br />
০১৮১১৮৯৮০৬১</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-71772505472675395102017-08-26T22:42:00.001+06:002021-04-22T08:43:02.745+06:00ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ১১ টি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg060sq9n9WIt4SLkbVGqalpyZNVOZ-zOgUTH8z1VPLMOPGBmywFQcEFxkYAetX1hPFJkHzUmTpzWKF0WhbaY2r4onv4QqjrFgBVqLirQW4eKY700Idmbv_gElD9_SooOnQR6dMn1kZA0My/s1600/%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25BE%25E0%25A7%259F%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25B8.jpg" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="365" data-original-width="376" height="309" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg060sq9n9WIt4SLkbVGqalpyZNVOZ-zOgUTH8z1VPLMOPGBmywFQcEFxkYAetX1hPFJkHzUmTpzWKF0WhbaY2r4onv4QqjrFgBVqLirQW4eKY700Idmbv_gElD9_SooOnQR6dMn1kZA0My/s320/%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25BE%25E0%25A7%259F%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25B8.jpg" width="320" /></a></div>
ডা: এস কে দাস : ডায়াবেটিস হলো এমন এক শারীরিক অবস্থা যখন রক্তে সুগারের মাত্রা বেশী থাকে-
হয় প্যানক্রিয়াস যথেষ্ট পরিমাণ ইনসুলিন উৎপন্ন করতে পারে না অথবা কোষগুলো
উৎপাদিত ইনসুলিনে কোন প্রতিক্রিয়া দেখায় না। আর এই হাই সুগারের কারণেই দেখা
যায় ডায়াবেটিস এর চিরচেনা লক্ষণ-বারংবার মূত্রবেগ, ক্ষুধার এবং তৃষ্ণার
আধিক্য। ডায়াবেটিস মূলত তিন ধরনের হয়ে থাকেঃ<br />
*টাইপ ১ ডায়াবেটিসঃ শরীর যখন প্রয়োজনীয় ইনসুলিন উৎপাদন করতে পারে না তখন তাকে টাইপ ১ ডায়াবেটিস বলে।<br />
*টাইপ ২ ডায়াবেটিসঃ আর শরীর যখন উৎপাদিত ইনসুলিন ব্যবহার করতে পারে না তখন তাকে টাইপ ২ ডায়াবেটিস বলে।<br />
*আর
যখন কোন গর্ভবতী নারীর পূর্বের কোন ডায়াবেটিসের ইতিহাস না থাকা সত্ত্বেও
গর্ভকালীন সময় হঠাৎ সুগার বেড়ে যায় তখন তাকে গেস্টেশনাল ডায়াবেটিস বলে।<br />
ডায়াবেটিস রোগের কারণ অনেক কিছুই হতে পারে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ<br />
*বংশগত ঃ পিতৃ বা মাতৃকুলে কারো এই রোগ থাকলে, বিশেষত উভয়কুলে থাকলে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। <br />
*স্থূলতা ঃ যাদের দৈহিক ওজন বেশী তাদেরও এ রোগ হতে পারে।<br />
*অধিক ভোজন ঃ বেশী আহারের ফলে অগ্ন্যাশয় দুর্বল হয়ে পড়ে।<br />
*ভাইরাস ঘটিত ঃ যদিও ডায়াবেটিস সংক্রামক রোগ নয়, তবু ভাইরাসের সংক্রমণে এ রোগের উৎপত্তি হতে পারে। তবে এর আসল রহস্য এখনও জানা যায়নি।<br />
*মানসিক
চাপ ঃ মানসিক চাপ, চিন্তা, হতাশাজনিত স্নায়ুর চাপে ডায়াবেটিস হতে পারে।
চিন্তার ফলে এড্রিনালিন ও কর্টিজোন হরমোনের অধিক ক্ষরণেও ডায়াবেটিস হয়।<br />
হোমিওপ্যাথিতে
যেহেতু রোগীকে দেখে এবং রোগীর রোগলক্ষণ বুঝে ঔষধ দেয়া হয় তাই ডায়াবেটিসের
মত রোগের ক্ষেত্রেও লক্ষণ ভেদে বেশ কয়েকটি ঔষধ প্রেসক্রাইব করা হয়ে থাকে।<br />
<a name='more'></a><br />
*ফসফরাস:
টিউবারকুলিনিক রোগী, লম্বা, নার্ভাস বা দুর্বল চিত্ত । প্রচন্ড বিষণ্ন এবং
স্ট্রেসড। ডায়াবেটিক রোগীর কিডনী আর লিভারের জন্য এই ঔষধ কার্যকর।<br />
*সিজিজিয়াম
জাম্বো: শর্করাযুক্ত মূত্র অধিক পরিমাণে ও বার বার হয়। প্রবল তৃষ্ণা,
দুর্বলতা বোধ। শরীর ক্রমশ কৃশ হয়। ডায়াবেটিসের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ হিসেবে
বিবেচনা করা হয়।<br />
*ইউরেনিয়াম নাইট্রিকাম: ক্ষুধা তৃষ্ণার মাত্রা বেড়ে
যায়। প্রচুর পরিমাণে খাওয়া সত্ত্বেও শরীর ক্রমশ কৃশ ও দুর্বল হতে থাকে।
পেট ফাঁপে। <br />
*অ্যাব্রোমা অগস্টা: এই ঔষধের মূল লক্ষণ হলো শর্করাযুক্ত
বহুমূত্র, অধিক পরিমাণে ও বার বার প্রস্রাব। প্রস্রাব কখনো ঘোলা আবার কখনো
স্বচ্ছ, আঁশটে গন্ধ, মূত্র ধারণে অক্ষমতা, কখনো অসাড়ে প্রস্রাব হয়।
প্রস্রাবের পরেই পিপাসা। মুখ শুকিয়ে আসে। ক্রমশ দুর্বলতা, মাথা ঘোরা,
অনিদ্রা, কোষ্ঠবদ্ধতা, খিটখটে মেজাজ-এসবের প্রকোপও দেখা যায়।<br />
*অ্যাসিড অ্যাসিটিকাম: গায়ের ত্বক ফ্যাকাশে দেখায়। প্রবল পিপাসা, গায়ে জ্বালা আর অস্থিরতা।<br />
*ল্যাকট্রিক অ্যাডিস: শর্করাযুক্ত প্রস্রাব, অধিক পরিমাণে ও ঘন ঘন হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য। পায়ে দুর্গন্ধবিহীন ঘাম হয়।<br />
*ক্রিয়োজোট: শর্করাযুক্ত প্রস্রাব খুব ঘন ঘন অধিক পরিমাণে হয়। রাতে বৃদ্ধি, প্রস্রাবের বেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।<br />
*এসিড ফসঃ স্নায়বিক দুর্বলতা, প্রবল পিপাসা,শরীর ক্রমশ কৃশ ও দুর্বল হয়। ঘন ও সাদা প্রস্রাবের ক্ষেত্রে এসিড ফস খুবই উপকারী।<br />
*হিলোনিয়াস ডায়োঃ শর্করাহীন স্বচ্ছ পানির মত প্রচুর প্রস্রাব, ঘুম ঘুম ভাব, বৃক্ক প্রদেশে ব্যথা।<br />
*অ্যানাথিরামঃ পিপাসা ও দুর্বলতাসহ অধিক পরিমাণে প্রস্রাব, সবসময় মনে হয় প্রস্রাব হবে।<br />
<br />
এছাড়াও
লক্ষণভেদে সিকেলি, নেট্রাম মিউর, আর্জেন্টাম মেট, কস্টিকাম, পালসেটিলা,
নেট্রাম সালফ, আর্সেনিক এলবাম, অপিয়াম এসব হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহৃত হয়ে
থাকে।<br />
<br />
<h4 style="text-align: left;">
এছাড়া আমার গবেষনায় ১১টি নিয়মিত সেবন করলে ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রন করা যায়। </h4>
<h4 style="text-align: left;">
প্রতিটি ঔষধ আপনি প্রতিবার মাত্র এক সপ্তাহ করে খাবেন। এইভাবে
ঔষধগুলি চক্রাকারে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বারে বারে খাবেন (অর্থাৎ ১১ নাম্বার
ঔষধটি খাওয়ার পরে আবার ১ নাম্বার থেকে একই নিয়মে খাওয়া শুরু করবেন)।
আপনার সুগার লেভেল যদি অনেক বেশী হয়, তবে দিগুণ মাত্রায় ঔষধ খেতে পারেন
(অর্থাৎ ২০ ফোটা করে)। আবার শিশু-কিশোরদের ক্ষেত্রে ৫ ফোটা করে খাওয়াতে
পারেন, যদি তাদের সুগার লেভেল অনেক কম থাকে ; তবে অন্যান্য নিয়ম-কানুনের
কোন পরিবতর্নের প্রয়োজন নাই।</h4>
তবে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধই গ্রহণকরা উচিত নয়।
নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
ভেজালযুক্ত খাবার, ফাস্ট ফুড বা এলকোহল জাতীয় ক্ষতিকর দ্রব্য সেবন থেকে
বিরত থাকুন। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং নিয়মিত কিছুটা হলেও হাঁটুন।<br />
তাছাড়াও কিছু নিয়ম মেনে চললে ডায়াবেটিস সংক্রান্ত জটিলতাগুলো অনেক কম হবে।<br />
*ওজন বেশী থাকলে অবশ্যই তা কমিয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসতে হবে।<br />
*মিষ্টি অথবা যেসব খাবারে চিনি আছে, তা পরিহার করতে হবে।<br />
*চাল বা আটার তৈরী খাবার কিংবা মিষ্টি স্বাদের ফল যেসব খাবারে শর্করার পরিমাণ বেশী সেগুলো পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে।<br />
*শাক সবজি, ডাল, টক স্বাদের ফল বা আঁশযুক্ত খাবার বেশী পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে।<br />
*খাবারে ঘি, মাখন, ডালডা, মাংস ইত্যাদির পরিমাণ কমিয়ে উদ্ভিজ্জ তেল, সয়াবিন তেল এবং মাছের পরিমাণ বাড়ানো উচিত।<br />
*ক্যালোরীযুক্ত খাবারের ব্যাপারে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে খেতে হবে।<br />
*কোন বেলার খাবার বাদ দেওয়া যাবে না।<br />
*কখনো বেশী আবার কখনো কম এমন না করে প্রতিবেলায় নিয়ম করে খেতে হবে।<br />
ডায়াবেটিস নিয়ে বেশী দুশ্চিন্তাগ্রস্ত না হয়ে বরং নিয়ম মেনে চললে সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন লাভ করা সম্ভব।</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-38125924265172571062017-08-13T20:43:00.002+06:002017-08-13T20:43:42.793+06:00গর্ভাবস্থায় প্রচলিত ৪ ভুল<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEglty59oWbwANdogZ9dt5Pce6qPxAoAol05uCltHtGnL7eFCghy-0okV71vzZhsnUo-ww7G_DsCMpgfuoGzKZxdwnv92O2lvnTKIx_8StMN1lGJIruGjsnAv_4dIOf3v-dNsPMG8FDjY3fs/s1600/life.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="374" data-original-width="664" height="225" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEglty59oWbwANdogZ9dt5Pce6qPxAoAol05uCltHtGnL7eFCghy-0okV71vzZhsnUo-ww7G_DsCMpgfuoGzKZxdwnv92O2lvnTKIx_8StMN1lGJIruGjsnAv_4dIOf3v-dNsPMG8FDjY3fs/s400/life.jpg" width="400" /></a></div>
ডাঃ দাস: গর্ভাবস্থা ব্যবস্থাপনা করা খুব সহজ বিষয় নয়। গর্ভাবস্থায় বাড়তি কিছু যত্ন
সব সময় প্রয়োজন। তবে গর্ভাবস্থায় অনেকেই কিছু ভুল করে থাকেন। গর্ভাবস্থায়
প্রচলিত কিছু ভুলের কথা নিচে দেওয়া হলো<br />
<div style="font-size: 16px;">
সিটবেল্ট বেশির ভাগ সময় সন্তানসম্ভবা
নারীরা গাড়ির সিটবেল্ট বাঁধেন না ভ্রূণের ক্ষতির কথা ভেবে। তবে সিটবেল্ট না
বাঁধলে একটি ছোট দুর্ঘটনাও আপনার ভ্রুণের জন্য মারাত্মক ক্ষতি বয়ে আনতে
পারে। তাই সিটবেল্ট বাঁধার বিষয়ে গাইনোকলজিস্টের পরামর্শ নিয়ে নিন।</div>
<a name='more'></a><br />
<div style="font-size: 16px;">
সকালের খাবারঅনেকে সকালের খাবার খেতে চান
না। এটি খুব বড় ভুল। গর্ভাবস্থায় সকালের খাবার কোনোভাবেই বাদ দেওয়া যাবে
না। সারা দিন অন্তত তিনটি বড় খাবার এবং দুটি ছোট খাবার খেতে হবে।</div>
<div style="font-size: 16px;">
ওষুধ অনেকে তাঁদের নিয়মিত সেবনের ওষুধগুলো
গর্ভাবস্থায় বন্ধ করে দেন। এটিও একটি ভুল। গর্ভাবস্থায় কোনো ওষুধ খাওয়া বা
বন্ধের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।</div>
<div style="font-size: 16px;">
ব্যায়াম অনেকে গর্ভাবস্থায় ব্যায়াম করেন
না। এটি না করে সামান্য ব্যায়াম করুন। এতে প্রসবে সুবিধা হবে। তবে
ব্যায়ামের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
</div>
</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-9627052220132161702017-07-26T20:19:00.001+06:002017-07-26T20:19:37.105+06:00শিশুর ডায়রিয়ার হোমিও চিকিৎসা<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg_XKP9o4gnt6tRgoSR7U79jm37j6vduFJMYwyz1dVC9ydm8G6Jjr8DO7p_n_LI9DA_u6uq2RZpmWea8TEksrWJp7zr7MBwin9bWSdjYmU_6BsZRUcNqybkUrhnYxW7XQu8fLscZDfus9Gp/s1600/diarhoea.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="360" data-original-width="640" height="180" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg_XKP9o4gnt6tRgoSR7U79jm37j6vduFJMYwyz1dVC9ydm8G6Jjr8DO7p_n_LI9DA_u6uq2RZpmWea8TEksrWJp7zr7MBwin9bWSdjYmU_6BsZRUcNqybkUrhnYxW7XQu8fLscZDfus9Gp/s320/diarhoea.jpg" width="320" /></a></div>
ডাঃ দাসঃ ডায়রিয়া একটি পানিবাহিত রোগ। তাই বর্ষা মওসুমে এর প্রাদুর্ভাবও
বেশি। সব বয়সের মানুষের এটা হতে পারে। তবে শিশুদের জন্য এটি একটি বিশেষ
গুরুতর সমস্যা। আমাদের দেশে শিশুমৃত্যুর হার অনেক বেশি। ডায়রিয়া এবং এর
পরিণতি হিসেবে সৃষ্ট অপুষ্টি ও অন্যান্য রোগ এর জন্য অনেকাংশে দায়ী।<br />
ডায়রিয়া হলে কী করবেন?<br />
১। পানিস্বল্পতা যাতে না হয় সেজন্য শিশুকে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি তরল খাবার
দিন। ডায়রিয়ার ফলে শরীর থেকে যতটুকু পানি ও লবণ বেরিয়ে যায় ঠিক এতটুকু
পানি ও লবণ যদি সময়মতো পূরণ করা হয় তাহলে ডায়রিয়াজনিত পানিস্বল্পতার কারণে
মৃত্যু ঘটে না।<br />
• যেসব তরল খাওয়ানো যেতে পারে : (১) খাবার স্যালাইন, (২) লবণ-চিনি বা
গুড়ের শরবত, (৩) ডাবের পানি কিংবা শুধু পানি, (৪) চিড়ার পানি, (৫) ভাতের
মাড়, (৬) খাবার পানি।ডায়রিয়া বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত তরল খাবার চালিয়ে যেতে
হবে।<br />
<br />
<a name='more'></a><br />
২। অপুষ্টি যাতে না হয় সেজন্য শিশুকে প্রচুর খাবার দিতে হবে। বুকের দুধ
চালিয়ে যেতে হবে এবং ঘন ঘন খাওয়াতে হবে। শিশু অন্য দুধে অভ্যস্ত হলে তাই
খাওয়াতে হবে এবং কমপক্ষে প্রতি ৩ ঘণ্টা অন্তর খাওয়াতে হবে।<br />
টাটকা খাবার : যে বয়সের জন্য যে খাবার স্বাভাবিক তাই খাওয়াতে হবে।<br />
• উপযোগী খাবার : ভাত, ডাল, শাকসবজি, ডিম, মাছ, গোশত অথবা এসবের খিচুড়ি। খাবারের সাথে এক বা দুই চা চামচ তেল দিতে হবে।<br />
• টাটকা ফলের রস, কলা বা পেঁপে চটকিয়ে দিতে হবে। ৩-৪ ঘণ্টা পরপর দিনে
অন্তত ছয়বার খেতে দিতে হবে। খুব ছোট শিশুদের আরো বেশি খেতে দিতে হবে। শিশু
যতটা খেতে চায় ততটা খাওয়ার জন্য তাকে উৎসাহিত করতে হবে।<br />
• খাবার নরম করে রান্না করতে হবে যাতে সহজে হজম হয়।<br />
• ডায়রিয়া বন্ধ হওয়ার পর শিশুকে প্রথম দুই সপ্তাহের জন্য প্রতিদিন একবার
করে অতিরিক্ত খাবার দিতে হবে। যত দিন না শিশু তার আগের অবস্থা ফিরে পায়।<br />
ডায়রিয়া দেখা দিলে শিশুকে লক্ষন অনুযায়ী ভাল হোমিও ঔষধ যেমন
[Ars],Veratrum album, Cinchona officinalis,Sulphur.Aloes ব্যবহার করা
যেতে পারে।<br />
<br />
Dr D.K.Das<br />
M.Sc,DHMS(Dhaka)Homeo<br />
01811898061</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-3931152238830192302017-06-25T18:43:00.003+06:002017-06-25T18:44:50.066+06:00 স্বামী ও স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে কি হয়? <div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="editable_textarea ansDecoP" id="paragraph_88265" style="text-align: left;">
ডাঃ এস কে দাস: </div>
<div class="editable_textarea ansDecoP" id="paragraph_88265" style="text-align: left;">
স্বামী-স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ কেমন
হওয়া উচিত সে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার
আগে প্রথমে আমাদের ব্লাড গ্রুপ
সম্পর্কে কিছু কথা জানা দরকার।
প্রধানত ব্লাড গ্রুপ কে দুই ভাগে ভাগ
করা হয়। একটা হল ABO system (A, B,
AB & O), আরেকটা হল Rh factor {Rh
positive (+ve) & Rh negative(-
ve)}. অর্থ্যাৎ Rh factor ঠিক
করবে ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হবে না নেগেটিভ হবে।
ব্লাড গ্রুপগুলো হলঃ A+ve, A-ve, B+ve,
B-ve, AB+ve, AB-ve O+ve, O-ve. </div>
<div class="editable_textarea ansDecoP" id="paragraph_88265" style="text-align: left;">
<br /></div>
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjwx31mZnlCC9_5vibQHKmfs84aO3Lwd2Mwawsh0i044gWD_g2jlF7EQRvT0Zw-guARyExq_1Wiik0Xofd-0dJOb-ZF7AeIJX_7GOQwNxQ08a-Bupf8BSifY6DQSbKBG07jF_-8mP1z9HsJ/s1600/blood+group.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="209" data-original-width="320" height="261" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjwx31mZnlCC9_5vibQHKmfs84aO3Lwd2Mwawsh0i044gWD_g2jlF7EQRvT0Zw-guARyExq_1Wiik0Xofd-0dJOb-ZF7AeIJX_7GOQwNxQ08a-Bupf8BSifY6DQSbKBG07jF_-8mP1z9HsJ/s400/blood+group.jpg" width="400" /></a></div>
<div class="editable_textarea ansDecoP" id="paragraph_88265" style="text-align: left;">
জেনে নেয়া যাক, যদি অন্য গ্রুপের ব্লাড
কারো শরীরে দেওয়া হয় তাহলে কী হবে? কেন
টেস্ট করাবেন?
যখন কোন Rh নেগেটিভ গ্রুপের
ব্যক্তিকে Rh পজেটিভ গ্রুপের ব্লাড দেয়া হয়
তখন প্রথমবারে সাধারণত কোন
সমস্যা হবে না। কিন্তু এর বিরুদ্ধে রোগীর
শরীরে এন্টিবডি তৈরী হবে।
ফলে রোগী যদি আবার কখনও পজেটিভ ব্লাড
শরীরের নেয় তাহলে তার ব্লাড cell
গুলো ভেঙ্গে যাবে, এবং মারাত্মক
সমস্যা দেখা দেবে। যেমন জ্বর,
কিডনি ফেইলিউর, হঠাৎ মৃত্যু ইত্যাদি। এই
সমস্যাকে মেডিকেল টার্ম এ বলা হয় ABO
incompatibility।</div>
<a name='more'></a><br />
<div class="editable_textarea ansDecoP" id="paragraph_88265" style="text-align: left;">
<br /></div>
<div class="editable_textarea ansDecoP" id="paragraph_88265" style="text-align: left;">
তাহলে প্রশ্ন
হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ কী রকম
হওয়া দরকার?
যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয়
তাহলে স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ বা নেগেটিভ
যে কোন একটি হলেই হবে।
কিন্তু স্বামীর ব্লাডগ্রুপ যদি পজেটিভ হয়,
তাহলে স্ত্রীকেও পজেটিভ ব্লাড গ্রুপের একজন
হতে হবে। কোনভাবেই স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ
নেগেটিভ হওয়া চলবে না। অর্থাৎ একজন
নেগেটিভ ব্লাড গ্রুপের নারী কেবলই একজন
নেগেটিভ ব্লাড গ্রুপের পুরুষকে বিয়ে করাই
নিরাপদ। </div>
<div class="editable_textarea ansDecoP" id="paragraph_88265" style="text-align: left;">
যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হয় আর
স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয়
তাহলে কী সমস্যা হবে?
রক্তের গ্রুপ মিলে গেলে কোন সমস্যা হয় না।
তবে ভিন্ন ব্লাড গ্রুপে স্ত্রী যদি নেগেটিভ হয়
আর স্বামী যদি পজিটিভ হয়, তাহলে সন্তান
জন্মের সময়ে ‘লিথাল জিন’ বা ‘মারন জিন’
নামে একটি জিন তৈরি হয়
যা পরবর্তীতে জাইগোট তৈরিতে বাঁধা দেয়
বা জাইগোট মেরে ফেলে। সে ক্ষেত্রে মৃত
বাচ্চার জন্ম হয়। যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হয়
তাহলে সাধারনত বাচ্চার ব্লাডগ্রুপও পজেটিভ
হবে।<br />
Dr S K Das<br />
M.SC, DHMS(Dhaka)<br />
01811898061 </div>
</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-28526602029723533282017-06-25T17:22:00.001+06:002017-06-25T17:22:37.043+06:00চিকুনগুনিয়ার ব্যথা হলে যা করবেন<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
ডাঃ এস কে দাস: চিকুনগুনিয়া নামক ভাইরাস জ্বরের ব্যাপক প্রকোপ দেখা
যাচ্ছে এবার। ভাইরাসজনিত এ জ্বরটি প্রাণঘাতী না হলেও এ রোগে আক্রান্তরা
তীব্র থেকে তীব্রতর অস্থিসন্ধি বা জয়েন্ট ব্যথায় ভুগে থাকেন।<br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjota8qSfwNfoyYc9Llm5KWqeNI_wVgxDU6uQUvPZcNOoBVcZL39BXXxucgK4Zy5ZezcrgUp7ZKrMPBFbPuMwCOqepoE07VwxtS1P7CZNvqe6xuGnBanjT3qqxATzntw6bE4iY6SoacgcrS/s1600/so1DMz_hands.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="531" data-original-width="800" height="265" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjota8qSfwNfoyYc9Llm5KWqeNI_wVgxDU6uQUvPZcNOoBVcZL39BXXxucgK4Zy5ZezcrgUp7ZKrMPBFbPuMwCOqepoE07VwxtS1P7CZNvqe6xuGnBanjT3qqxATzntw6bE4iY6SoacgcrS/s400/so1DMz_hands.jpg" width="400" /></a></div>
সাধারণত এ জ্বর দুই থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে ভালো হয়ে গেলেও সন্ধির ব্যথা
মাসব্যাপী রোগীকে কষ্ট দিতে থাকে। তাই ব্যথার কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে কিছু
পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে-<span id="more-16457"></span><br />
আক্রান্ত জয়েন্টে বরফ সেক দিলে তা খুব ভালো ফল দেয়। একটা তোয়ালে বা নরম
কাপড়ে বরফকুচি নিয়ে ব্যথার স্থানে ৩ থেকে ৫ মিনিট ধরে রাখুন। এভাবে ১০-১৫
মিনিট বরফ সেক দেয়া যেতে পারে। এতে প্রদাহ কমে ব্যথা কমে আসবে। সরাসরি বরফ
লাগাবেন না, এতে কোল্ড বার্ন হতে পারে।<br />
ব্যথার স্থানে তিলের তেল দিয়ে হালকা ম্যাসাজ করা যেতে পারে। ম্যাসাজের
ফলে ওই স্থানের রক্ত চলাচল বেড়ে ব্যথা কমবে। তবে অধিকহারে ও দীর্ঘ সময়
ম্যাসাজ করা থেকে বিরত থাকুন। ফলে জয়েন্টের টিস্যু ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।<br />
অনেক চিকিৎসক এক গ্লাস দুধে আধা চা চামচ হলুদ গুঁড়া মিশিয়ে দিনে দু’বার
খেতে বলেন। হলুদের প্রদাহবিরোধী উপাদান চিকুনগুনিয়াজনিত ব্যথা কমাতে
সাহায্য করে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে।<br />
ডাঃ এস কে দাস<br />
ডিএইচএমএস</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-40613130317388108892017-03-23T15:42:00.003+06:002017-03-23T15:48:51.535+06:00ডায়াবেটিস এর সঠিক চিকিৎসা <div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
শক্তির
জন্য দেহে শর্করা, আমিষ ও চর্বি জাতীয় খাদ্যের প্রয়োজন। ডায়াবেটিস হলে
শর্করা ও অন্যান্য খাবার সঠিকভাবে শরীরের কাজে আসে না। ফলে শরীরে নানা
ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। কিছু নিয়মকানুন মেনে চললে ডায়াবেটিস অনেকখানি
নিয়ন্ত্রণে রেখে সু্স্থ্যভাবে জীবন যাপন করা যায়।<br />
<b>ডায়াবেটিস কি?</b><br />
ডায়াবেটিস একটি বিপাক জনিত রোগ। আমাদের শরীরে ইনসুলিন নামের হরমোনের
সম্পূর্ণ বা আপেক্ষিক ঘাটতির কারনে বিপাকজনিত গোলযোগ সৃষ্টি হয়ে রক্তে
গ্লুকোজের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং এক সময় তা প্রস্রাবের সঙ্গে বেরিয়ে আসে।
এই সামগ্রিক অবস্থাকে ডায়াবেটিস বলে।<br />
ডায়াবেটিস ছোঁয়াচে বা সংক্রামক কোন রোগ নয়। আমরা আমাদের রোজকার জীবনে
যতগুলো রোগের নাম আজকাল শুনি তার মধ্যে ডায়াবেটিস অন্যতম। ডায়াবেটিস এখন আর
চল্লিশোর্ধ মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। ত্রিশোর্ধ বয়সের নারী পুরুষ থেকে
শুরু করে গর্ভবতী নারী, কিশোর-কিশোরী এমনকি বাচ্চারা পর্যন্ত ডায়াবেটিসের
শিকার হচ্ছে। কারণটা কখনো বংশগত আবার কখনো অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন। ডায়াবেটিস
রোগটি নানারকম হতে পারে।<br />
একে মূলত তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে:<br />
<b>১। টাইপ ১ ডায়াবেটিসঃ</b> এটি এক ধরনের ক্রনিক ডায়াবেটিস।
এই ধরণের ডায়াবেটিসকে ইনসুলিন নির্ভর ডায়াবেটিসও বলা হয়ে থাকে।
প্যানক্রিয়াস থেকে যখন খুব কম পরিমাণ ইনসুলিন উৎপন্ন হয় তখন এই ধরনের
ডায়াবেটিস দেখা যায়।<br />
<b>লক্ষণঃ</b><br />
যদিও সঠিক পরীক্ষা ছাড়া ডায়াবটিসের প্রকার বুঝা যায় না। তবে টাইপ ১ ডায়াবেটিসের কিছু প্রাথমিক লক্ষণ দেখা যায়। তা হলঃ<br />
-প্রচুর পানির পিপাসা পায়।<br />
-ক্ষুধা পাওয়া সত্ত্বেও ওজন কমে যায়।<br />
-তলপেটে ব্যাথা করে। <br />
-বারবার প্রসাবের বেগ আসে।<br />
<b>২। টাইপ ২ ডায়াবেটিসঃ</b> এই শ্রেণীর রোগীর বয়স অধিকাংশ
ক্ষেত্রে ত্রিশ বৎসরের উপরে হয়ে থাকে। তবে ত্রিশ বৎসরের নিচে এই ধরনের
রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে। এই ধরনের রোগীদের শরীরে ইনসুলিন তৈরী হয়
তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ঠ নয় অথবা শরীরে ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা কমে
যায়। অনেক সময় এই দুই ধরনের কারণ একই সাথে দেখা দিতে পারে। এই ধরনের রোগীরা
ইনসুলিন নির্ভরশীল নন। অনেক ক্ষেত্রে খাদ্যাভাসের পরিবর্তন এবং নিয়িমিত
ব্যয়ামের সাহায্যে এদের চিকিৎসা করা সম্ভব।<br />
<b>লক্ষণঃ</b><br />
-ওজন বেড়ে যায়।<br />
-হার্টের সমস্যা দেখা যায়।<br />
-শরীর খারাপ লাগে সবসময়।<br />
-সারাক্ষণ ক্ষুধা পায়। <br />
-চোখে দেখতে অসুবিধা হয়।<br />
<b>৩। জেস্টেশনাল ডায়াবেটিসঃ</b> গর্ভধারণের সময় যে ডায়াবেটিস
হয় তাকেই জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস বলে। এসময় শরীর আগের মত রক্তকে ব্যবহার
করতে পারে না। ফলে এই সময় ব্লাড সুগারের পরিমাণ স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেড়ে
যায়।বিপদ এড়ানোর জন্য গর্ভকালীন অবস্থায় ডায়াবেটিসের প্রয়োজনে ইনসুলিনের
মাধ্যমে বিশেষভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা দরকার। এই ধরনের রোগীদের প্রসব
হাসপাতালে করা প্রয়োজন।<br />
<b>লক্ষণঃ</b><br />
-পানি পিপাসা অনেক বেড়ে যায়।<br />
-দেখতে কিছুটা সমস্যা হয়।<br />
-অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যায়।<br />
-ব্লাডার, স্কিন, এবং ভ্যাজাইনাতে ইনফেকশন হতে পারে।<br />
<a href="http://shikkhabarta.com/?p=15108">আরও জানতে ক্লিক করুন</a><br />
সত্যি বলতে কি, ডায়াবেটিস কোন
একটি একক রোগ নয়, বরং বলা যায় এটি অনেকগুলো রোগের সমষ্টি (অর্থাৎ আমি
বলতে চাচ্ছি যে, অনেকগুলো রোগ/ত্রুটি/বিকৃতি সম্মিলিতভাবে ডায়াবেটিসের
সৃষ্টি করে থাকে)। এই কারণে, একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের প্রয়োজন মানবতার
এই ভয়ঙ্কর দুশমনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সময় তার হাতে থাকা সকল প্রকার
অস্ত্র প্রয়োগ করা। যদি ডায়াবেটিসের সাথে সাথে আপনার অন্যান্য রোগও
(যেমন- উচ্চ রক্তচাপ, হাপাঁনি, মেদভূড়ি, বাতের সমস্যা, কিডনী রোগ, হৃদরোগ,
স্মায়বিক রোগ ইত্যাদি) সেরে যায়, তবে বিস্মিত হবেন না। কেননা আমাদের
হৃৎপিন্ড, ফুসফুস, লিভার, কিডনী, মস্তিষ্ক, পাকস্থলী, স্মায়ু, হরমোন
গ্রন্থি, রক্ত, যৌনাঙ্গ, চোখ, হাড় ইত্যাদি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ওপর এই এগারটি
ঔষধের অনেক ইতিবাচক প্রভাব আছে।<br />
চিকিৎসা নিতে যোগাযোগ করুন <br />
ডাঃ এস কে দাস<br />
ডিএইচএমএস(ঢাকা)<br />
০১৮১১৮৯৮০৬১<br />
<br /></div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-40978060079046462652017-03-16T20:53:00.002+06:002017-03-16T20:53:37.242+06:00পাইলসের সমস্যা দূর করতে তিনটি হোমিও ঔষধ<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
এস কে দাস:পাইলস শব্দটির অর্থ পিলার। মেডিকেলের ভাষায় একে হেমোরয়েড বলা হয়ে
থাকে। সহজ বাংলায় মলদ্বারের রক্তনালী ফুলে যাওয়াকে পাইলস বলা হয়ে থাকে।
তরুণ এবং বৃদ্ধরা সাধারণত পাইলসে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।<br />
৪৫ থেকে ৬৫ বছর বয়স সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ। নারী পুরুষ নির্বিশেষে রোগটির
বিস্তার দেখা যায়। গবেষণায় দেখা যায় যে বিশ্বে শতকরা চার থেকে পাঁচজন এই
রোগে আক্রান্ত।<br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi89fPIWD8mMqiL2np0rRc3OEXUnx2R7uGm7qjJS7LlIWRj-5uhjuM5hz0QlpmJSDT6gRBhmJfh_suFuHXlEnKuWtyDKHlWpvf_9PhvD1p-V5AdzZkkE9dECHIZWMHTQG-tCKsHXp9tTBL2/s1600/pails.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="201" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi89fPIWD8mMqiL2np0rRc3OEXUnx2R7uGm7qjJS7LlIWRj-5uhjuM5hz0QlpmJSDT6gRBhmJfh_suFuHXlEnKuWtyDKHlWpvf_9PhvD1p-V5AdzZkkE9dECHIZWMHTQG-tCKsHXp9tTBL2/s320/pails.jpg" width="320" /></a></div>
মলত্যাগের সময় চাপ দেওয়ার বদ অভ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য পাইলস হওয়ার মূল
কারণ। কারও কারও ক্ষেত্রে পাইলস বংশগত রোগও হয়ে থাকে। গর্ভকালীন সময়ে এবং
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। এছাড়া স্থূলকায়,
যকৃতের রোগী, বৃহদান্ত্রের প্রদাহ জনিত কারণ, বৃহদান্ত্র ও মলাশয়
ক্যান্সারের রোগী, মলদ্বারের পূর্বের অপারেশন, আইবিএস ইত্যাদি রোগ থাকলে
পাইলস হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।<br />
মলত্যাগের সঙ্গে রক্ত পাইলসের প্রধান উপসর্গ। মলের সঙ্গে তাজা রক্ত যায়।
রোগীরা ফিনকি দিয়ে কিংবা টপ টপ করে রক্ত যাওয়ার অভিযোগ করেন। এছাড়া
মলদ্বারে বাড়তি মাংস, চুলকানি, ভেজা ভেজা ভাব ও অস্বস্তি ইত্যাদি উপসর্গ
থাকতে পারে।<br />
পাইলসে সাধারনত ব্যথা হয় না। তবে জটিলতা হলে (রক্ত জমাট বাঁধা, রক্তনালী বন্ধ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি) ব্যথা হতে পারে।<br />
মলত্যাগের সময় চাপ দেওয়ার বদভ্যাস ত্যাগ, প্রয়োজনের অতিরিক্ত সময় টয়লেটে
বসে থাকা ইত্যাদি বদভ্যাস ত্যাগ করা পাইলস চিকিৎসায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।<br />
প্রচুর পানি ও তরলজাতীয় খাবার পান করতে হবে। খাদ্যতালিকায় আঁশজাতীয়
খাবার বেশি (শাকসবজি, ইসপগুলের ভুষি ইত্যাদি) এবং মাছ-মাংস পরিমাণ মতো
রাখতে হবে। এরকম নিয়ম মেনে এবং সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ
(মলদ্বারের মলম, ক্রিম, ঢুশ, ওষুধ ইত্যাদি) ব্যবহার করে শতকরা ৮০ ভাগ পাইলস
বিনা অপারেশনে চিকিৎসা সম্ভব।এজন্য ভাল একজন হোমিওডাক্তারের শরনাপন্ন হণ।<br />
<br />
ডাঃ এস কে দাস<br />
ডিএইচএমএস(ঢাকা)<br />
01911334810<br />
</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-10821840853628036102017-02-06T23:00:00.001+06:002017-02-23T22:21:29.984+06:00৭টি কঠিন রোগের সমাধান মিলবে কিশমিশ খেলে!<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<b>ডেস্ক ॥</b> আমাদের মধ্যে ধারণা রয়েছে কিশমিশ খেলে নাকি
দাঁতের ক্ষতি হয়। এটি মোটেও ঠিক নয়, এই ধারণা একেবারে ভুল। কিশমিশ
স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কঠিন রোগের সমাধান মিলবে কিশমিশ খেলে!<br />
<span id="more-76237"></span><br />
<a href="https://thedhakatimes.com/?attachment_id=76239" rel="attachment wp-att-76239"><img alt="raisins" class="lazy aligncenter size-large wp-image-76239 lazy-loaded" data-lazy-src="https://dhakatimes-asifbd.netdna-ssl.com/wp-content/uploads/2016/10/Raisins-600x334.jpg" data-lazy-srcset="https://dhakatimes-asifbd.netdna-ssl.com/wp-content/uploads/2016/10/Raisins-600x334.jpg 600w, https://dhakatimes-asifbd.netdna-ssl.com/wp-content/uploads/2016/10/Raisins-300x167.jpg 300w, https://dhakatimes-asifbd.netdna-ssl.com/wp-content/uploads/2016/10/Raisins.jpg 640w" data-lazy-type="image" height="177" src="https://dhakatimes-asifbd.netdna-ssl.com/wp-content/uploads/2016/10/Raisins-600x334.jpg" width="320" /></a><br />
প্রতিদিন
কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস করলে আপনি নানা ধরণের শারীরিক সমস্যা হতে মুক্তি
পেতে পারেন। তবে ডায়বেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে কিশমিশ খাওয়া চলবে না।<br />
<h2>
<span style="color: lime;"><b>কী কী উপকার হতে পারে এই কিশমিশে? জেনে নিন:</b></span></h2>
১.
অনেকেই ভেবে থাকেন কিশমিশে চিনি রয়েছে যা দাঁতের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
তবে সেই ধারণা একেবারে মিথ্যা। কিশমিশে রয়েছে ওলিনোলিক অ্যাসিড যেটি মুখের
ভেতরে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে বাঁধা সৃষ্টি করে এবং ক্যাভিটি
প্রতিরোধেও কাজ করে।<br />
২. উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে
কিশমিশের জুড়ি নেই। কারণ কিশমিশের পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা
নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। অতিরিক্ত সোডিয়াম রক্ত হতে দূর করে উচ্চ
রক্তচাপের সমস্যা প্রতিরোধ করে থাকে।<br />
৩. মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায়
কিশমিশ। এতে রয়েছে বোরন যা মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে
থাকে। বোরন হলো মনোযোগ বৃদ্ধিতে বিশেষভাবে কার্যকরী একটি উপাদান। মাত্র ১০০
গ্রাম কিশমিশ হতে প্রায় ২.২ মিলিগ্রাম বোরন পাওয়া যায়।<br />
৪. চোখের
সুরক্ষা করতে হলে প্রতিদিন কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। তাছাড়া
বার্ধক্যজনিত চোখের সমস্যা সমাধান করে এই কিশমিশ। কিশমিশের
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পলিফেলন ম্যাকুলার ডিগ্রেডেশন প্রতিরোধ করে চোখের
সুরক্ষায় কাজ করে।<br />
৫. কলোরেক্টাল ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে হলে ফাইবার
সমৃদ্ধ খাবার সবচাইতে বেশি কার্যকরী। মাত্র ১ টেবিল চামচ কিশমিশ আপনাকে
প্রায় ১ গ্রাম পরিমাণ ফাইবার দিতে সক্ষম। শুধু তাই নয়, কিশমিশের টারটারিক
অ্যাসিড হজম সমস্যা দূর করে পরিপাকতন্ত্রের সুরক্ষা করে থাকে।<br />
৬.
রক্তস্বল্পতার সমস্যা একটি বড় সমস্যা। আমরা সকলেই জানি দেহে আয়রণের অভাবে
রক্তস্বল্পতার সমস্যা শুরু হয়। কিশমিশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ। ১ কাপ
কিশমিশে রয়েছে প্রায় ৬ মিলিগ্রাম পরিমাণ আয়রণ যা আমাদের দেহের প্রায় ১৭%
আয়রণের ঘাটতি পূরণ করতে পারে।<br />
৭. অ্যাসিডিটির সমস্যা সমাধানে
কিশমিশের জুড়ি নেই। কিশমিশের ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম আমাদের পাকস্থলীতে যে
অতিরিক্ত অ্যাসিড হয় বা অ্যাসিডিটির সমস্যা তৈরি করে তা দূর করতে সহায়তা
করে কিশমিশ।</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-76562498027968624342016-11-16T20:56:00.002+06:002016-11-16T20:56:38.971+06:00যে লক্ষণ বলছে আপনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiiOAzoBcQDgu5EVOxF8qnaVhT4nwShC6VpXOuorRtnUqIvhxgm7q4eUWC4xhBoHQM3E1__Ogo4TioXKVovwNcfUdWZl8U2qWjHZigDhG66x9FhCg_wGPFR358HQUg9ylGZNFDggCf8BtH-/s1600/diabe.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="213" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiiOAzoBcQDgu5EVOxF8qnaVhT4nwShC6VpXOuorRtnUqIvhxgm7q4eUWC4xhBoHQM3E1__Ogo4TioXKVovwNcfUdWZl8U2qWjHZigDhG66x9FhCg_wGPFR358HQUg9ylGZNFDggCf8BtH-/s320/diabe.jpg" width="320" /></a></div>
<div style="text-align: justify;">
অনেক সময় লক্ষণগুলোকে ক্ষতিহীন বা স্বাভাবিক মনে করার ফলে ডায়াবেটিসের চিকিৎসা করানো হয় না।<br />
লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে</div>
<div style="text-align: justify;">
<strong>প্রায়ই মূত্রত্যাগ:</strong> আপনি
কি প্রায়ই বাথরুমে যান বা দিনভরই মূত্র ত্যাগ করতে থাকেন? মূত্রত্যাগ বাড়তে
থাকে যদি রক্তে অতিরিক্ত গ্লুকোজ থাকে। যদি ইনসুলিন অকার্যকর বা অপর্যাপ্ত
হয় তাহলে কিডনি অতিরিক্ত গ্লুকোজ পরিশোধিত করে রক্তে ফেরত পাঠাতে ব্যর্থ
হয়।</div>
<a name='more'></a><br />
<div style="text-align: justify;">
<strong>বাড়তি তৃষ্ণা:</strong> আপনি যদি
প্রায়ই তৃষ্ণার্ত বোধ করেন বা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পানি পান করেন তার
মানে হতে পারে আপনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়েছেন। বিশেষকরে যদি ঘন ঘন মুত্র
ত্যাগ করেন।</div>
<div style="text-align: justify;">
<strong>তীব্র ক্ষুধা:</strong> আপনার দেহ
যেহেতু যথেষ্ট গ্লুকোজ হজম করে না ফলে আরো বেশি গ্লুকোজ গ্রহণের
প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হতে পারে। আর এর ফলে মস্তিষ্কে অনবরত ক্ষুধার সঙ্কেত
পাঠাতে থাকে।</div>
<div style="text-align: justify;">
<strong>অস্বাভাবিকভাবে ওজন কমা:</strong>
দেহ নিদারুণভাবে শক্তির উৎসের সন্ধান করে। কারণ কোষগুলো যথেষ্ট গ্লুকোজ পায়
না। এটি শক্তির জন্য মাংসপেশির টিস্যু এবং চর্বি ভাঙ্গতে শুরু করে।</div>
<div style="text-align: justify;">
<strong>বাড়তি অবসাদ:</strong> গ্লুকোজের সদ্ব্যবহার না হওয়ায় কোষগুলো শক্তির উপবাসে থাকে। ফলে আপনি ক্লান্তি অনুভব করেন এবং ভেঙ্গে পড়েন।</div>
<div style="text-align: justify;">
রোষপ্রবণতা: ঝাপসা দৃষ্টি; হাত, পা বা পায়ের
পাতায় রণন বা অসাড়তা, ত্বকে শুষ্ক অনুভূতি বা ফাটল; নিরাময়ের অযোগ্য ক্ষত
বা জখম; এবং ঘনঘন সংক্রমণ। আপনি যদি নিজের মধ্যে ধারাবাহিকভাবে এসব লক্ষণ
দেখতে পান তাহলে ডাক্তারের কাছে গিয়ে পরীক্ষা করান।</div>
<div style="text-align: justify;">
<br /></div>
<div style="text-align: justify;">
ডাঃ এস কে দাস</div>
<div style="text-align: justify;">
ডিএইচএমএস</div>
<div style="text-align: justify;">
01811898061 </div>
</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-3339407641954830882016-11-09T22:30:00.002+06:002016-11-09T22:30:36.771+06:00স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ মিলে গেলে সম্ভাব্য সমস্যা<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiSK64J8TZvsVv1VC7NA_8vF9oS4yjiLywBa7hlnZ3LuKrpmTUvWd0OAPUOcqrZUUEEdVIvy34_ufyIUYdlVgcsKA4-eehhMZz7ZfoQyYAcjY97IhLca6xvMAhgzVpTSYan88M-nmnvA9eA/s1600/blood+group.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="208" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiSK64J8TZvsVv1VC7NA_8vF9oS4yjiLywBa7hlnZ3LuKrpmTUvWd0OAPUOcqrZUUEEdVIvy34_ufyIUYdlVgcsKA4-eehhMZz7ZfoQyYAcjY97IhLca6xvMAhgzVpTSYan88M-nmnvA9eA/s320/blood+group.jpg" width="320" /></a></div>
স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ মিলে গেলে সাধারণত কোন সমস্যা হয় না। সমস্যা
হয় মূলত, স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ ও স্বামীর রক্তের গ্রুপ পজেটিভ হলে।
সাধারণত এসব ক্ষেত্রে, বাচ্চা হলে বা গর্ভপাত হলে মাকে এন্টি-ডি ইঞ্জেকশন
দিয়ে সম্ভাব্য বিপদ এড়ানো সম্ভব।
<br />
স্বামী বা স্ত্রী যে কোন একজন নেগেটিভ ব্লাড গ্রুপের অধিকারী হলে
জন্মানোর সাথে সাথে বাচ্চার রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া প্রয়োজন এবং
সমস্যার সম্ভাবনা থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ মত ব্যবস্থা নিতে হবে।<br />
স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ একই হলে, পরিবার সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত
স্বামী, স্ত্রীকে রক্ত না দেওয়াই ভাল। কারণ সেক্ষেত্রে ভবিষ্যতে সন্তানের
সমস্যা হতে পারে। পরিবার পূর্ণ হলে বা জরুরি ক্ষেত্রে স্বামীর রক্ত
স্ত্রীকে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচ্য হতে পারে।<br />
ডাঃ এস কে দাস<br />
ডিএইচএমএস(হোমিও) </div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-14446981241367896722016-11-08T20:57:00.002+06:002016-11-08T20:58:21.053+06:00৭ স্বাস্থ্য সমস্যা দূর করে একটিমাত্র তুলসী পাতা<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjVpeKkYQsv6GmpoDVfz7fLkEXKnZIx7ytMT0Gr4utb-jUD0W6QEhjyn6D_bvFKYznpzOTXD_LxpxNqPfYwqecemP4D4O0v0qCfEgFPaeYqS12Z8ZafbeaI0W0OdyKAiGiRqyn9Uy62LX1a/s1600/tulsi.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="261" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjVpeKkYQsv6GmpoDVfz7fLkEXKnZIx7ytMT0Gr4utb-jUD0W6QEhjyn6D_bvFKYznpzOTXD_LxpxNqPfYwqecemP4D4O0v0qCfEgFPaeYqS12Z8ZafbeaI0W0OdyKAiGiRqyn9Uy62LX1a/s400/tulsi.jpg" width="400" /></a></div>
<span style="font-size: 19px;"><b>তুলসীকে
ভেষজের রানী বলা হয়। অনেকগুলো স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান করে দেয় এই ছোট
পাতাটি। ত্বকের ব্রণ দূর করা থেকে শুরু করে মরণব্যাধি ক্যান্সার প্রতিরোধেও
তুলসী পাতা কার্যকর। প্রতিদিন একটি মাত্র তুলসী পাতা আপনাকে দূরে রাখবে
৭টি অসুখ থেকে। </b></span>
<br />
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;"><span style="background-color: red;"><b>১। ব্রণ দূর করতে</b></span><br />
ব্রণ এবং ব্রণের দাগ দূর করতে তুলসী পাতার জুড়ি নেই। এর অ্যান্টি
ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ফাঙ্গাল উপাদান ব্রণের ইনফেকশন দূর করে দেয়।
চন্দনের গুঁড়োর সাথে নিমের পেস্ট এবং গোলাপ জল ভাল করে মিশিয়ে নিন। এটি
ব্রণের উপর ব্যবহার করুন।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;"><span style="background-color: red;"><b>২। মাথাব্যথা দূর করতে</b></span><br />
মাথাব্যথা খুব পরিচিত একটা রোগ। এটি যে কোন সময় যে কারোর হতে পারে। এই
ব্যথা অল্প থেকে শুরু হলেও তীব্র হতে বেশি সময় লাগে না। তুলসীপাতা এই
মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে থাকে। এতে রয়েছে শক্তিশালী প্রাকৃতিক
গুণাগুণ যা মাথাব্যথা দূর করে থাকে। এমনকি মাইগ্রেন, সাইনাস, কারণে
মাথাব্যথাও দূর হতে পারে কেবল প্রতিদিন একটি তুলসীপাতা খেলে।</span></div>
<a name='more'></a><br />
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;"><b>৩। ডায়াবেটিস প্রতিরোধ</b><br />
তুলসী পাতায় অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, মিথাইল, ইউজিনল উপাদান আছে। যা রক্তে
চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। আবার শরীরে প্রয়োজনীয় ইনসুলিনে পরিমাণ উৎপাদন
করে।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;"><b>৪। কাশি দূর করতে</b><br />
তুলসী পাতার রস কাশি দূর করতে বেশ কার্যকর। সকালে এক গ্লাস পানির সঙ্গে
তুলসীপাতা খান। এর ওষধি উপাদান কফ দূর করতে সাহায্য করবে। এক্সপেকটোরেন্ট
উপাদান বুকের শ্লেষ্মাকে বের করে দেয়।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;"><b>৫। কিডনি পাথর দূরে</b><br />
কিডনি পাথর দূর করতে তুলসীপাতা সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে
তুলসী পাতা খাওয়ার অভ্যাস করুন। এটি প্রাকৃতিকভাবে পাথর দূর করে দেবে।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;"><b>৬। ক্যানসার প্রতিরোধে</b><br />
তুলসী পাতায় অ্যান্টি অক্সিডেণ্ট উপাদান আছে যা স্তন ক্যানসার এবং ওরাল
ক্যানসার প্রতিরোধ করে। এর রস রক্ত সঞ্চালন বজায় রাখে যা টিউমার হওয়া
প্রতিরোধ করে থাকে।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;"><b>৭। জ্বর সারাতে</b><br />
জ্বর আসলে কয়েকটি তুলসী পাতা চিবিয়ে খান। এটি দিনে তিনবার খান। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে জ্বর কমে গেছে।</span></div>
</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-35495594826303483222016-11-08T20:46:00.000+06:002016-11-08T20:59:42.085+06:00শিশুদের হঠাৎ ঠান্ডা জ্বর- কাশি হলে কি করবেন!<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEifrAb5ivHh4sOinij-frCXYG8OeZXGTnZlivvFGWrfOIuyjEu74qiGwQRPfWkn2ebmZ2LEeq5mVX15ZGn7EyTY2aMl08T7Hu8kWaG5Q75M_2jX6t24t1D7oPhQImEF71MIxtbAcl4_EOBr/s1600/health.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="191" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEifrAb5ivHh4sOinij-frCXYG8OeZXGTnZlivvFGWrfOIuyjEu74qiGwQRPfWkn2ebmZ2LEeq5mVX15ZGn7EyTY2aMl08T7Hu8kWaG5Q75M_2jX6t24t1D7oPhQImEF71MIxtbAcl4_EOBr/s400/health.jpg" width="400" /></a></div>
<span style="font-size: 19px;"><b>সকালে গরম আর সন্ধাঅব্দি শীতল বাতাস। এ যেন শীতের আগমনী বার্তাই জানান দিচ্ছে প্রকৃতি।</b>
ঠান্ডা কিংবা গরম আবহাওয়া আমাদের শরীরের স্বাভাবিক সঞ্চালন প্রক্রিয়াকে
নষ্ট করে। হঠাৎ ঠান্ডা কাশি গলাব্যথা, শ্বাসকষ্ট হলে আমাদের দৈনন্দিন
জীবনযাত্রা ব্যাহত করে।</span><br />
<br />
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;"><span style="color: firebrick;"><b>কারণ</b></span><br />
ঠান্ডা কাশি যে ভাইরাসগুলোর কারণে সৃষ্টি হয় তা কম তাপমাত্রায়, কম
আর্দ্রতায় এবং পরিবেশ পরিবর্তনের কারণে প্রাদুভাব ঘটে বেশি। শ্বাসতন্ত্রের
স্বাভাবিক কার্যক্রমকে নষ্ট করে কাশি, গলাব্যথা, শ্বাসকষ্ট তৈরি করতে পারে।
এর সঠিক চিকিৎসা না হলে সেকেন্ডারি ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হয়ে সাইনোসাইটিস,
ব্রংকাইটিস, নিউমোনিয়া, হাঁপানিসহ নানা জটিলতা তৈরি হয়।</span></div>
<a name='more'></a><br />
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;"><span style="color: firebrick;"><b>কাদের এই রোগের সম্ভাবনা বেশি</b></span><br />
* যাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। বিশেষ করে শিশু, কিশোর ও বয়স্ক মানুষেরা এসময় আক্রান্ত হয় বেশি।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* যারা দীর্ঘসময় অনেক মানুষের সঙ্গে বদ্ধকক্ষে কাজ করেন।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* আবহাওয়ার পরিবর্তনে যারা দ্রুত নিজেদের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে না।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* কিডনি, লিভার, ডায়াবেটিক রোগসহ অন্যান্য রোগে হঠাৎ কাশি, গলাব্যথা, শ্বাসকষ্টের ঝুঁকি বেশি হয়।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="color: firebrick;"><span style="font-size: 19px;"><b>লক্ষণ </b></span></span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* মাথাব্যথা ও ক্লান্ত ভাব অনুভব করা। সারা শরীর ব্যথা করা।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* নাক দিয়ে অনড়গল পানি পড়া ও চোখব্যথা।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* কম তাপমাত্রার জ্বর অনুভব করা।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* ক্ষুধা নষ্ট হওয়া।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* হাঁচি ও সঙ্গে শুকনা কাশি।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* কাশতে কাশতে গলা ও বুকে ব্যথা অনুভব করা।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* মাঝেমধ্যে শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="color: firebrick;"><span style="font-size: 19px;"><b>যা করবেন</b></span></span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* হাঁচি-কাশির সময় নাকে-মুখে টিস্যু, রুমাল বা হাত দিয়ে রাখবেন। যাতে ভাইরাস ছড়াতে না পারে।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* ব্যবহার করা রুমাল কিংবা টিস্যু দ্রুত নিরাপদ জায়গায় ফেলুন।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* নাক বা চোখে হাত দেবেন না।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* আক্রান্ত ব্যক্তির কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিস আলাদা করে ফেলুন।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">* রাস্তাঘাটে, কর্মক্ষেত্রে মাস্ক বা রুমাল ব্যবহার করুন।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="color: firebrick;"><span style="font-size: 19px;"><b>চিকিৎসা </b></span></span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">১. মুখে-নাকে সব সময় মাস্ক ব্যবহার করুন।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">২. নিয়মমাফিক ভিটামিনযুক্ত খাবার, পরিমাণমতো পানি পান ও পূর্ণ বিশ্রাম নিলে এমনিতে এসব রোগের হাত থেকে পরিত্রাণ মিলবে।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">৩. এমসয় বেশি করে আদা ও লেবুর চা খান।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">৪. ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ফার্মেসি থেকে কাশির সিরাপ বা অ্যান্টিবায়োটিক না খাওয়াই উত্তম।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">৫. সকাল-বিকেলে কুসুম গরম পানিতে গড়গড়া করুন।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">৬. অনেক সময়
ভাইরাসঘটিত ঠান্ডা কাশি থেকেই সেকেন্ডারি ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হয়। তাই
অবস্থা বেশি সিরিয়াস মনে হলে ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক ঔষুধ খান।</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">৭.সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি হল একজন ভাল হোমিও চিকিতসকের পরামর্শ নিন। কারন হোমিও ঔষধ শিশু এবং বৃদ্ধদের জন্য খুবই কার্যকারী। </span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">ডাঃ এস কে দাস</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">ডিএইচএমএস(হোমিও)</span></div>
<div style="text-align: justify;">
<span style="font-size: 19px;">চেম্বার- দর্শনা </span></div>
</div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-3721803443187787756.post-88755091570076732452016-10-09T22:14:00.002+06:002016-10-09T22:14:40.256+06:00১১টি হোমিও ঔষধে ডায়াবেটিসের চিরতরে মুক্তি<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiuv-a9Gtwq5bGNGUSpFGLF-69eSShtc5caUKU-P7IO8Yu3IBmch6VAMdXRaShR8MavkN2S13xh518WYEjO3mQjT8p8VEAuwLrc03_t8IWp2Ujb-DnKK3gv4fzYKD4ezpG5I54LZDQoGC9W/s1600/%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BC%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25B8+%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%2597.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="267" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiuv-a9Gtwq5bGNGUSpFGLF-69eSShtc5caUKU-P7IO8Yu3IBmch6VAMdXRaShR8MavkN2S13xh518WYEjO3mQjT8p8VEAuwLrc03_t8IWp2Ujb-DnKK3gv4fzYKD4ezpG5I54LZDQoGC9W/s400/%25E0%25A6%25A1%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BC%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25B8+%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%2597.jpg" width="400" /></a></div>
ডাঃ এস কে দাস: ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ নিমূর্ল করার জন্ আমার এই ফরমূলাটি
অনুসরন করলে শতকরা ৯৫ ভাগ ডায়াবেটিস রোগী পু্রোপুরি ডায়াবেটিস মুক্ত
হবেন বলে আমি আশাবাদী। যদিও কিছু রোগী পু্রোপুরি ডায়াবেটিসমুক্ত হবেন না ;
তারপরও তারা অন্য যে-কোন চিকিৎসা পদ্ধতির চাইতে অন্তত দশগুণ ভালো রেজাল্ট
পাবেন। প্রতিটি ঔষধ আপনি প্রতিবার মাত্র এক সপ্তাহ করে খাবেন। এইভাবে
ঔষধগুলি চক্রাকারে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বারে বারে খাবেন (অর্থাৎ ১১ নাম্বার
ঔষধটি খাওয়ার পরে আবার ১ নাম্বার থেকে একই নিয়মে খাওয়া শুরু করবেন)।
আপনার সুগার লেভেল যদি অনেক বেশী হয়, তবে দিগুণ মাত্রায় ঔষধ খেতে পারেন
(অর্থাৎ ২০ ফোটা করে)। আবার শিশু-কিশোরদের ক্ষেত্রে ৫ ফোটা করে খাওয়াতে
পারেন, যদি তাদের সুগার লেভেল অনেক কম থাকে ; তবে অন্যান্য নিয়ম-কানুনের
কোন পরিবতর্র্র্র্নের প্রয়োজন নাই।<br />
<a name='more'></a><br />
সত্যি বলতে কি, ডায়াবেটিস কোন
একটি একক রোগ নয়, বরং বলা যায় এটি অনেকগুলো রোগের সমষ্টি (অর্থাৎ আমি
বলতে চাচ্ছি যে, অনেকগুলো রোগ/ত্রুটি/বিকৃতি সম্মিলিতভাবে ডায়াবেটিসের
সৃষ্টি করে থাকে)। এই কারণে, একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের প্রয়োজন মানবতার
এই ভয়ঙ্কর দুশমনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সময় তার হাতে থাকা সকল প্রকার
অস্ত্র প্রয়োগ করা। যদি ডায়াবেটিসের সাথে সাথে আপনার অন্যান্য রোগও
(যেমন- উচ্চ রক্তচাপ, হাপাঁনি, মেদভূড়ি, বাতের সমস্যা, কিডনী রোগ, হৃদরোগ,
স্মায়বিক রোগ ইত্যাদি) সেরে যায়, তবে বিস্মিত হবেন না। কেননা আমাদের
হৃৎপিন্ড, ফুসফুস, লিভার, কিডনী, মস্তিষ্ক, পাকস্থলী, স্মায়ু, হরমোন
গ্রন্থি, রক্ত, যৌনাঙ্গ, চোখ, হাড় ইত্যাদি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ওপর এই এগারটি
ঔষধের অনেক ইতিবাচক প্রভাব আছে।<br />
আরও বিস্তারিত জানতে সরাসরি যোগাযোগ করুন<br />
ডাঃ এস কে দাস<br />
ডিএইচএমএস(ঢাকা)<br />
০১৮১১৮৯৮০৬১<br />
<br /></div>
adminhttp://www.blogger.com/profile/07371009040834842136noreply@blogger.com0