স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ মিলে গেলে সাধারণত কোন সমস্যা হয় না। সমস্যা
হয় মূলত, স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ ও স্বামীর রক্তের গ্রুপ পজেটিভ হলে।
সাধারণত এসব ক্ষেত্রে, বাচ্চা হলে বা গর্ভপাত হলে মাকে এন্টি-ডি ইঞ্জেকশন
দিয়ে সম্ভাব্য বিপদ এড়ানো সম্ভব।
স্বামী বা স্ত্রী যে কোন একজন নেগেটিভ ব্লাড গ্রুপের অধিকারী হলে জন্মানোর সাথে সাথে বাচ্চার রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া প্রয়োজন এবং সমস্যার সম্ভাবনা থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ মত ব্যবস্থা নিতে হবে।
স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ একই হলে, পরিবার সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত স্বামী, স্ত্রীকে রক্ত না দেওয়াই ভাল। কারণ সেক্ষেত্রে ভবিষ্যতে সন্তানের সমস্যা হতে পারে। পরিবার পূর্ণ হলে বা জরুরি ক্ষেত্রে স্বামীর রক্ত স্ত্রীকে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচ্য হতে পারে।
ডাঃ এস কে দাস
ডিএইচএমএস(হোমিও)
স্বামী বা স্ত্রী যে কোন একজন নেগেটিভ ব্লাড গ্রুপের অধিকারী হলে জন্মানোর সাথে সাথে বাচ্চার রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া প্রয়োজন এবং সমস্যার সম্ভাবনা থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ মত ব্যবস্থা নিতে হবে।
স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ একই হলে, পরিবার সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত স্বামী, স্ত্রীকে রক্ত না দেওয়াই ভাল। কারণ সেক্ষেত্রে ভবিষ্যতে সন্তানের সমস্যা হতে পারে। পরিবার পূর্ণ হলে বা জরুরি ক্ষেত্রে স্বামীর রক্ত স্ত্রীকে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচ্য হতে পারে।
ডাঃ এস কে দাস
ডিএইচএমএস(হোমিও)