গর্ভধারণের জন্য নারীদের শরীরে থাকতে হয় ডিম্বাণু। এই ডিম্বাণু জন্ম থেকেই একটা নির্দিষ্ট পরিমাণে থাকে নারীর শরীরে।এটা সময়ের সাথে সাথে কমে যায়,নতুন করে তৈরি হয় না। অনেকেই এব্যাপারটা জানেন না এবং মনে করেন ডিম্বাণু আবার নতুন করে তৈরিহবে।ঋতুস্রাবের ঠিক ১৪ দিন আগে
ডিম্বপাত হয় এবং এই সময়টায়গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেশি থাকে,
ডিম্বপাত (ovulation) হয় তখনই, যখন একটি পরিপক্ব ডিম্বাণু ডিম্বাশয় থেকে বের হয় এবং ফেলোপিয়ান নালীতে গিয়ে পৌছায়। এবং নিষিক্ত (fertilization) হওয়ার জন্য অপেক্ষা করে। প্রতিমাসে নারীর দুটি ডিম্বাশয় এর যেকোন একটিতে একটি ডিম্বানু পরিপক্ব হয়,
অতঃপর ফেলোপিয়ান নালী তে পৌছায়। এই ফেলোপিয়ান নালী তখন ডিম্বাণুকে জরায়ু(uterus) তে পৌছে দেয়। আর আর জরায়ুতে শুক্রানু আগমন করলে তা ডিম্বানুকে নিষিক্ত করে জাইগোট তৈরী করে। নিষিক্ত হওয়ার ঘটনাকে গর্ভধারণ বলে।
আর ডিম্বাশয় থেকে ফেলোপিয়ান নালী তে ডিম্বানুর পতন কে ডিম্বপাত বলে।
যদি শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর নিষেক না ঘটে তবে জরায়ু থেকে রক্তপাত হয়, এবং রক্তের সাথে অনিষিক্ত ডিম্বাণু ও এন্ডোমেট্রিয়ামের ভগ্নাংশ (জরায়ুর প্রাচীর) বেরিয়ে আসে। এ ঘটনাকে বলা হয় menstruation বা menstrual cycle বা পেরিয়ড বা রজঃচক্র।
→প্রতিটি ডিম্বাণু ডিম্বাশয় থেকে বেরিয়ে আসার পর ১২-২৪ ঘন্টা বাচে।
→ প্রতি ডিম্বপাতের সময় একটি মাত্র ডিম্বাণুই বের হয়।
→ ডিম্বপাতের সময় মাঝে মাঝে হালকা/সামান্য ব্লিডিং বা রক্তপাত হয়, যা লাল না হয়ে বাদামী হয়।
→কখোনো কখোনো ডিম্বপাত না হলেও রজঃচক্র হয়। আবার কখোনো রজঃচক্র না হলেও ডিম্বপাত হয়।
→ডিম্বপাতের ৬-১২ দিন পর নিষিক্ত ডিম্বানুর ইমপ্লান্টেশন ঘটে।
মেয়েদের রজঃচক্রেরর সময়সীমা পরিমাপ করা হয় একটি রজঃচক্রের প্রথম দিন হতে পরবর্তী রজঃচক্রের প্রথম দিন পর্যন্ত, যা ২৮-৩২ দিনের মধ্যে হয়ে থাকে। তবে কোন কোন নারীর রজঃচক্রেরর সময়সীমা এর চেয়ে অনেক কম বা বেশি হতে পারে।
ডিম্বপাতের সময়টা হিসাব করা হয় রজঃচক্র শুরুর ১১তম দিন থেকে ২১তম দিনের মধ্যবর্তী যেকোন একদিনকে। তা ডিম্বপাত ১১তম দিনেও হতে পারে অথবা ১২তম দিনেও হতে পারে কিংবা ১৬তম দিনেও হতে পারে। অর্থাৎ ১১-২১ তম দিনের যেকোন একদিন। আর এই ১১-২১ তম দিনেরএই সময়সীমাকে বলা হয় fertile time বা উর্বর সময়। অর্থাৎ এটাই হল সেই যখন যখন নারীদের গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
আপনি কি পুত্র/কন্যা সন্তান চান তাহলে জেনে নিন কি করবেন?
ডাঃ এস কে দাস
এমএসসি,ডিএইচএমএস(ঢাকা)
০১৭৯৫৯৯৩২২৪
ডিম্বপাত হয় এবং এই সময়টায়গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেশি থাকে,
ডিম্বপাত (ovulation) হয় তখনই, যখন একটি পরিপক্ব ডিম্বাণু ডিম্বাশয় থেকে বের হয় এবং ফেলোপিয়ান নালীতে গিয়ে পৌছায়। এবং নিষিক্ত (fertilization) হওয়ার জন্য অপেক্ষা করে। প্রতিমাসে নারীর দুটি ডিম্বাশয় এর যেকোন একটিতে একটি ডিম্বানু পরিপক্ব হয়,
অতঃপর ফেলোপিয়ান নালী তে পৌছায়। এই ফেলোপিয়ান নালী তখন ডিম্বাণুকে জরায়ু(uterus) তে পৌছে দেয়। আর আর জরায়ুতে শুক্রানু আগমন করলে তা ডিম্বানুকে নিষিক্ত করে জাইগোট তৈরী করে। নিষিক্ত হওয়ার ঘটনাকে গর্ভধারণ বলে।
আর ডিম্বাশয় থেকে ফেলোপিয়ান নালী তে ডিম্বানুর পতন কে ডিম্বপাত বলে।
যদি শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর নিষেক না ঘটে তবে জরায়ু থেকে রক্তপাত হয়, এবং রক্তের সাথে অনিষিক্ত ডিম্বাণু ও এন্ডোমেট্রিয়ামের ভগ্নাংশ (জরায়ুর প্রাচীর) বেরিয়ে আসে। এ ঘটনাকে বলা হয় menstruation বা menstrual cycle বা পেরিয়ড বা রজঃচক্র।
→প্রতিটি ডিম্বাণু ডিম্বাশয় থেকে বেরিয়ে আসার পর ১২-২৪ ঘন্টা বাচে।
→ প্রতি ডিম্বপাতের সময় একটি মাত্র ডিম্বাণুই বের হয়।
→ ডিম্বপাতের সময় মাঝে মাঝে হালকা/সামান্য ব্লিডিং বা রক্তপাত হয়, যা লাল না হয়ে বাদামী হয়।
→কখোনো কখোনো ডিম্বপাত না হলেও রজঃচক্র হয়। আবার কখোনো রজঃচক্র না হলেও ডিম্বপাত হয়।
→ডিম্বপাতের ৬-১২ দিন পর নিষিক্ত ডিম্বানুর ইমপ্লান্টেশন ঘটে।
মেয়েদের রজঃচক্রেরর সময়সীমা পরিমাপ করা হয় একটি রজঃচক্রের প্রথম দিন হতে পরবর্তী রজঃচক্রের প্রথম দিন পর্যন্ত, যা ২৮-৩২ দিনের মধ্যে হয়ে থাকে। তবে কোন কোন নারীর রজঃচক্রেরর সময়সীমা এর চেয়ে অনেক কম বা বেশি হতে পারে।
ডিম্বপাতের সময়টা হিসাব করা হয় রজঃচক্র শুরুর ১১তম দিন থেকে ২১তম দিনের মধ্যবর্তী যেকোন একদিনকে। তা ডিম্বপাত ১১তম দিনেও হতে পারে অথবা ১২তম দিনেও হতে পারে কিংবা ১৬তম দিনেও হতে পারে। অর্থাৎ ১১-২১ তম দিনের যেকোন একদিন। আর এই ১১-২১ তম দিনেরএই সময়সীমাকে বলা হয় fertile time বা উর্বর সময়। অর্থাৎ এটাই হল সেই যখন যখন নারীদের গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
আপনি কি পুত্র/কন্যা সন্তান চান তাহলে জেনে নিন কি করবেন?
ডাঃ এস কে দাস
এমএসসি,ডিএইচএমএস(ঢাকা)
০১৭৯৫৯৯৩২২৪